পাতা:ওপারের কথা.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

CչՀ মান্ন্যবশ্লেষ্ণু-এবার নূতন গুড়ের আমদানি বিলক্ষণ। হ’চ্চে, আবার রপ্তানিও মন্দ হ’চ্চে না ; তবুও ঝড়ি ও বান্ন ঠাসা রয়েচে। ম্যানেজার বাবুদের ভয়ে তেমন রপ্তানি হ’চ্চেনা ব’লেই, বাছাদের এই দশা হ’য়েচে ! ঘরের গিনীদের চটিয়ে কাজ করা ভাল নয়! তাই ভয়ে ভয়ে চ’লতে হয়! তা ঠুটাে জগন্নাথ হ’লেই, পাণ্ডাদের যা ইচ্ছা ক’রবে বৈ কি ! তবে যা’র । যা কাজ ঠিক ক’রে দিয়ে, নাকে শরষের তেল দিয়ে ঘুমানই दिक्षि ! লোকে পেলে খুলেই মহাখুলী হয়, কিন্তু এ হাবাতের কি দশা ক’রে দিয়েচে,-পেলে খুলেই কান্না পায়! প্রথম কারণ,-লোভটা বেড়ে গিয়ে লাট খেয়ে যাবার ভয় ; দ্বিতীয় কারণ,-অন্যের পয়সা খরচ হ’লে পোড়া গাটা ইন্সপিসিয়ে” উঠে। তা কেন ইসপিসিয়ে উঠবে না গা ? অন্যের পয়সা কি পয়সা নয় ? তারা কি ‘কাচ্ছাবাচ্ছা নিয়ে ঘর করে না ? তাদের দুটাে পয়সা থাকলে, সুতরাং তারা যথাসম্ভব সুখে থাক্‌লেট-সুখের কথা নয় কি ? দশজনের হাসি-মুখ গুলো— এ পোড়া হৃদয়ের লুক্কায়িত হাসি নয় কি ? দশজনের ভাবনা- ৷ গুলো এ পোড়া বুকে দু’মারে না কি ? দশজনে খাবার সময় । যখন নিবেদন করে, তখন এ পােড়া পেটটা বা মনটা জানতে পারে না কি ? ওহাে-হাে! তাই, তাই বটে,-ক্ষিদেটা । निद्र नि চুলোর দোরে যেতে ব’সেচে; তাই এ সােণার