পাতা:ওপারের কথা.pdf/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপারের কথা ২৬৯ চারদিকের বাতাস সেই খালি স্থানটুকু পূৰ্ণ ক’বৃতে দৌড়ে আসে। সুতরাং বোঝা গেল,-কৃষ্ণ বা রামদুলাল লোভটা সামলে নিয়েছিলেন ব’লে, জড়ের বদলে চৈতন্যাশক্তি তাদের হৃদয়ে ছুটে এসে বসেছিল। জড়-প্রধান জীবের “হায় হায়” क्षमिफेो रु*शन्न ! C>डठCब्यूझ अउाद (भग्ने दा अवखि নেই। কাজেকাজেই মানুষের কিসে চৈতন্য বাড়বে সেই চেষ্টাতেই থাকা দরকার। তাহ’লে উক্ত ব্যক্তিদের মত তোরাও স্বনামখ্যাত হ’তে পারিস। কিসে চৈতন্য বাড়ে সেই ফন্দিটা শোন। এই সম্বন্ধে। অনেক কথা শুনেচিস্; তা, সে সব কথা যদি 'বাহেপেচ্ছাব’ ক’রে না বের ক’বৃতিস্, তাহ’লে তোরা এক একজন মানুষের মত মানুষ হ’য়ে প’ড়তিস! কথাগুলো ঠিকঠাকু প্ৰাণে গাথবার বা ঠিকঠাক কাজ ক’রবার অভ্যাসটা ছেলেবেলা হ’তেই শিক্ষা পাস্নি ব’লে,-তোদের কতকটা ‘বুড়ো শালিকের দশা’ হ’য়েচে ! তাই, এক কথা দশবার, বিশবার, হাজারবার ব’লতে হয়! তা শ্ৰীগুরু এ পোড়া-মুখটার বা । পোড়া-হাতটার কতকটা শক্তি দিয়েচেন ব’লে, ও ছার কৰ্ম্মগুলো পিছন থেকে উঁকি মাৰ্বচে ব’লে,—এ কৰ্ম্ম সেধে, । দেনাচুক্তি ক’রে ফেলা যাক। তাহ’লেই চুটি-চুটি- ” `gቕ হাসি-হরদম-- হাসি p ፯፡ . . . . . . . . " ... তাইত--"তাইতার-হরিদম তাজ ! . . .