পাতা:ওপারের কথা.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి মা-তোর একখানা চিঠির পর আর একখানা চিঠি পাচ্চিই। পেয়ে কিন্তু,-বিস্ময়ের পর উৎফুল্লতা, উৎফুল্লতার পর ভয় ও ভয়ের পর অশ্রুপাত—এতগুলো ভাব এই পোড়া প্ৰাণে গজগজিয়ে উঠে। মা, তুই পূৰ্ব্বজন্মের ঘর-পোড়া গরু, আর এ হাবাতে পূর্ব ও ইহজন্মের ঘর-পোড়া হনুমান। তাই মা, “আমি’টা গজগজিয়ে ওঠাবার ভাব জাগলে বা সেই ভাবের शं७श राशेएल,- “পোড়া প্ৰাণ শিহরে সদাইকি আছে কপালে আরো, ভাবি মনে তাই।” এই ‘সুরাটা প্ৰাণে বেজে উঠে। মাগো, সাধন কাজে যারা তড়-তড়িয়ে এগিয়ে পড়ে, তাঁদ* রই সেই বেগে পড়বার খুব সম্ভাবনা। আর *** *** যদি একবার লাট খেয়ে’ যায়, তা হ’লে এক উন্নতি হইলে পত নেয় সম্ভাবনা। জন্মের পদ-স্থলনের জন্যে আরো কত জন্ম ‘হায় হায়’ ক’রে দিন কাটাতে হয়। তখন প্ৰাণটা আঁখিবারি সার ক’রে, অহরহ এই সুর ভজে ঃধ’রি ধ’রি ধ’রি ষারে, কোথা এবে সে লুকাল,- অবোধ অশান্ত প্ৰাণে কেমনে প্ৰবোধি বল ? বিহঙ্গে করি। কাকলি, গুণ গুণ করি আলি, পূৰ্ব্বস্তৃতি দেয় জালি, নিন্দে সবে এ কপাল।