পাতা:কঃ পন্থাঃ - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कs oiश्iः । ❖ዓ শাস্ত্রবেত্তা,রাজপুরুষ, রাজা, যোদ্ধ পুরুষ ইহঁীদিগের বাণিজ্যে অধিকাব নাই—ইহঁাদিগের ক্ষে বাণিজ্য অতি নিকৃষ্ট বৃত্তি। ইহা অতি উৎকৃষ্ট ব্যবস্থা—অতি সূক্ষদর্শী মহামনুরি ব্যবস্থা। ৰাণিজ্যের মূল “ধনতৃষ্ণায়, বাণিজ্যের বৃদ্ধিতে ধনতৃষ্ণাবও বৃদ্ধি। কিন্তু ধৰ্ম্মতৃষ্ণ, জ্ঞানতৃষ্ণ, প্রজারঞ্জন তৃষ্ণ প্রভৃতির সহিত তুলনায ধনতৃষ্ণা নীচ তৃষ্ণ প্রবল ধনতৃষ্ণ ঐ সকল উৎকৃষ্ট তৃষ্ণা নষ্ট বা হ্রাস করিযা দেয়। পণ্ডিত, শাস্ত্রবেত্তা, রাজা, রাজপুরুষ প্রভৃতিব মনে ধনতৃষ্ণ জন্মিলে বুঝিতে হয যে সমাজের শিরোভাগ নীচতাভিমুখী হইয়াছে। ধনতৃষ্ণায রাজা, রাজপুরুষ প্রভৃতি ব্যবসা বাণিজ্যাদিতে লিপ্ত ৰ সংস্রবযুক্ত হইলে বাজ্যের শাসননীতি কলুষিত ও শাসনকাৰ্য্য অবিচার অত্যাচাবাদি নানা দোষে দূষিত হয । ইউরোপে এখন রাজা, বাজকৰ্ম্মচারী, পণ্ডিত, ধৰ্ম্মযাজক, যোদ্ধ পুরুষ সকলেই এক রকমে না এক রকমে বাণিজ্যে লিপ্ত। কোন কলের কারবারের বা ব্যবসায়ের শেযর রাখেন না, ইউরোপের উচ্চশ্রেণীতুে এমন লোকই এখন নাই । ইউরোপীয় সমাজের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদিগের বণিকবৃত্তি ইউরোপের উন্নতির লক্ষণ নহে, বড ভীতিজনক অৰনতির লক্ষণ । * ইউরোপের বণিক ও দোকানদারের পৃথিবীর ধন. কুড়াইয়া লইবার অভিপ্রায়ে নামা কুকৰ্ম্ম করিয়া ৰহঁতর লোকের সর্ববনাশ সাধন করিতেছে । কল কারখানার সাহায্যে