পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্রয়ে । ఫి సె কারী, আচমন করিয়া পুষ্পপাত্ৰ হইতে একটি অচ্ছিন্ন বিল্বপত্র লষ্টয়া মন্ত্রপূত করিলেন, এবং ভtহ প্রতিমার পদোপরি সংস্থাপিত করিয়া তৎপ্রতি চtfছয় রছিলেন । ক্ষণেক পরে, অধিকারী কপালকুণ্ডলীকে কছিলেন, இ. “ মা, দেখ, দেবী অর্ঘ্য গ্রহণ করিয়াছেন ; বিল্বপত্র পড়ে নাই , যে মালস করিয়া অর্ঘ্য দিয়াছিলাম, . তাছাতে অবশ্য মঙ্গল। তুমি এই পথিকের সঙ্গে সচ্ছন্দে গমন কর ; কিন্তু অffম বিষয়ী লোকের রীতি চরিত্র জানি । তুমি যদি কেবল গলগ্ৰহ হইয়। ইছার সঙ্গে যাও, তবে এ ব্যক্তি অপরিচিত খুবতী সঙ্গে লইয়া লোকালয়ে লজ্জা পাইবেক । তোমাকেও লোকে স্থণা করিবেক । তুমি বলিতেছ এ ব্যক্তি ব্রাহ্মণসন্তান, গলাতেও যজ্ঞোপবীত দেখিতেছি । এ যদি তোমাকে বিবাহ করিয়া লইয়া যায়, তবে সকল মঙ্গল । নচেৎ আমিও তোমাকে ইহার সহিত ষাইভে বলিতে পারি ম৷ ৷ ” “ বি–ব1–ছ !” এই কথাটি কপালকুগুল অতি ধীরে ধীরে উচ্চারণ করলেন । বলিতে লাগিলেন, “ বিবাহের নাম ত তোমাদিগের মুখে শুনিয়া থাকি, কিন্তু কাছাকে বলে সৰিশেষ জানি না । কি করিতে হইবেক ১ ” অধিকারী ঈষন্মাত্র হাস্য করিয়া কহিলেন, “ বিবাহ স্ত্রীলেণক্ষের এক মাত্র ধর্মের সোপলৈ ; এই জন্য স্ত্রীকে সহধৰ্ম্মিণী বলে । জগন্মাতা ও শিবের বিবাছিত৷ ৷ ” o অধিকারী মনে করিলেন সকলই বুঝাইলেন । কপালকুণ্ডল৷ মনে করিলেন সকলই বুঝিলেন । বলিলেন,

    • ऊांझांडे ਵੇ । কিন্তু উfছকে ত্যাগ করিয়া যাইতে আমার মম সরিতেছে না । তিনি ষে আমাকে এত দিন প্রতিপালন করিয়াছেন ।”

. অধি। “ কি জন্য প্রতিপালন করিয়াছেন তাহা জান মণ । স্ত্রীলোকৃের সতীত্ব নাশ না করিলে ষে তান্ত্রিক সিদ্ধ ছয় মন্ম