ভূতপূৰ্ব্বে । Sు পাইলেন। রাজপুতপতি মানসিংহের ভগিনী, যুবরাজের প্রধান মহিষী ছিলেন । যুবরাজ লুৎফ-উন্নিসাকে উfছার প্রধান সহচরী করিলেন । লুতফ-উন্নিসা প্রকাশ্যে বেগমের সখী, পরোক্ষেযুবরাজের উপপত্নী হইলেন । লুৎফ-উল্লিসার ল্যায় বুদ্ধিমতী মহিলশ যে অলপদিনেই রাজকুমারের হৃদয়ffধকার করিবেন, ইছা সহজেই উপলদ্ধি ছইতে পারে। সেলিমের চিত্তে র্তাহার প্রভুত্ব এরূপ প্রতিযোগশূন্য হইয়া উঠিল যে লুৎফ-উন্নিসা উপযুক্ত সময়ে উrহার পূটরাণীহইবেন ইহা উtছার স্থিরপ্রতুিজ্ঞা হইল। কেবল লুৎফ-উগ্লিসার স্থিরপ্রতিজ্ঞ। এমত নহে, রাজপুরবাসী সকলেরই ইছা সম্ভব বোধ হইল । এইরূপ অrশর স্বপ্নে লুৎফ-উল্লিস জীবন বাহিত করিতে ছিলেন, এমত সময়ে লিঞ্জা ভঙ্গ হইল। আকবর শাছের কোষ'ধ্যক্ষ ( অtষ্কৃতিমাদ-উদ্দৌলা ) খাজা অtয়াসের কন্যা মেহেরউন্নিসা যবনকুলে প্রধান সুন্দরী । এক দিন কোষাধ্যক্ষ রাজকুমার সেলিম ও অন্যান্য প্রধান ব্যক্তিকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া গৃহে অনিলেম । সেই দিন মেহের-উন্নিসার সছিত সেলিমের সাক্ষাৎ হইল, এবং সেই দিন সেলিম মেহের-উন্নিসার নিকট চিত্ত রাখিয়! গেলেন । তাছার পর যাহা যtহণ ঘটিয়াছিল, ভশহণ ইতিহাস পাঠক মাত্রেই অবগত তাছেন । শের অtফগান নামক একজন মহাবিক্রমশালী ওমরাছের সহিত কোষাধ্যক্ষের কন্যার সম্বন্ধ পূর্বেই হইয়াছিল। সেলিম অনুরাগীন্ধ হইয়া সে সম্বন্ধরহিত করিবার জন্য পিতার নিকট ষাচমান হইলেন । নিরপেক্ষ পিতার নিকট কেবল তিরস্কৃত হইলেন মাত্র। সুতরাং সেলিমকে আপ ততঃ নিরস্ত হইতে হইল । আপাততঃ নিরস্ত হইলেন বটে ; কিন্তু আশণ ছাড়িলেন না । শ্বের আফগানের সছিত মেহের-উল্লিসার বিবাহ হইল । কিন্তু সেলিমের চিত্তস্থত্তি সকল লুৎফ-উন্নিসার নখদপণে ছিল ;–তিনি মিশ্চিত বুঝিয়াছিলেন, ষে শের আফ BBBD BBu KSK BBBB BBBB DBB DDD BDDDS
পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।