এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
বাল্যরচনা। a গষ্ঠীর জলদ নাদ, , গড়ায় আঁকাশ ছাদ, থেকে থেকে উচ্চতর স্বনে। পবন করিছে জোর, ধেন সাগরের সেরি, হুঙ্কারে গরজে প্রাণ খুঁণে । বারেক চঞ্চলাভার, দেখি নীল মেঘ গায়, কটা মাথা নাড়ে ক্ষিপ্তবন । পীত উড়ে ঢাকে ঘনে, পড়িতেছে ঘোর স্বনে, বড় বড় মহীরুহগণ । ঘোরতর চীৎকার, লক্ষ লক্ষ ত্যনিবার, মাহ্য চিবায় ভূতগণে | সমুদ্র সমান সোরে, বরিষা মাছাড়ে জোবে, রেগে বেগে গর্জে বায়ুসনে । উপরি উপর ধ্বনি, আচান্ডে সহস্রাশনি, খণ্ডে খণ্ডে ছেড়ে বা গগন । বিদারিয়ে বিটপীরে, বজ্রাগ্নি পোড়ায় শিরে, কাদে যত সিংহ ব্যাঘ্রগণ ॥
- >
ভীষণ নীরব ! যেন মরেছে ধরণ । হে ধাতঃ কঁপালে! স্তব্ধ আবার কি ধ্বনি : বলিছে গম্ভীর স্বরে, “রে নরযুগল । দেবের নিকুঞ্জে এসে পাও কৰ্ম্মফল ৷”