পাতা:কমললতা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীন ঘাড় নাড়িরা অস্বীকার করিল, বলিল আমার অনেক কাজ । আর আপনিও ত এই দেশের মানষি, চিনে যেতে পারবেন না ? আধিক্লোশের বেশি নয়, ঐ সমখের রাস্তা দিয়ে সিধে উত্তর-মাখো চলে গেলে আপনিই দেখতে পাবেন, কাউকে জিজ্ঞাসা করতে হবে না। সামনে দীঘির পাড়ে বকুলতলায় বান্দাবনলীলা চলছে, দীর থেকেই আওয়াজ কানো যাবে-ভাবতে হবে না । আমার যাওয়ার প্রস্তাবটা নবীন গোড়াতেই পছন্দ করে নাই । ख्रिछाना काढला, कि श्व दृश्थान-देऊन ? DDD BDBDBS DS DDBB BDDD DBB BDDD BBB S হাসিয়া বলিলাম, সে ভালোই নবীন । যাই গহরকে ধরে আনি গে । এবার নবীন হাসিল, বলিল, হাঁ যান ; কিন্তু দেখবেন, কমলিলতার কোত্তন শনে নিজেই যেন আটকে যাবেন না । দেখি কি হয় । এই বলিয়া হাসিয়া কমললতা বৈষ্ণবীর আখড়ার উদ্দেশে অপরাহুবেলােয় যাত্রা করিলাম ! আখড়ার ঠিকানা যখন মিলিল তখন সন্ধ্যা বোধ করি উত্তীণ হইয়াছে, দরি হইতে কীৰ্তন বা খোল-করতালের শব্দমাত্ৰ পাই নাই, সপ্রাচীন বকুল বাক্ষটা সহজেই চোখে পড়িল, নীচে ভাঙাচোরা বেদী একটা আছে, কিন্তু লোকজন কাহাকেও দেখিতে পাইলাম না। একটা ক্ষীণ পথের রেখা অকিয়া বকিয়া প্রাচীরের ধার ঘোষিয়া নদীর দিকে গিয়াছে, অনমান করিলাম হয়ত ওদিকে কাহারও সন্ধান মিলিতে পারে, অতএব BB BB BBB DDDBBD S DB DDD DDSDBit BuBi uDDBDBD DDD BDBBu একখন্ড পরিস্কৃত গোময়লিপ্ত ঈষদক্ষ ভূমির উপরে বসিয়া গহর এবং আর এক ব্যক্তিDBBBB BDDDDS DDD DDD DDBBBDYDBBBD BuBB DuDDD B তীর বলিয়া তখনও সন্ধ্যার অন্ধকার গাঢ়তার হয় নাই, বাবাজীকে বেশ সম্পন্টই দেখিতে পাইলাম। লোকটিকে ভদ্র ও উচ্চ জাতির বলিয়াই মনে হইল। বৰ্ণ শ্যাম, রোগা বলিয়া কিছ দীর্ঘকায় বলিয়া চোখে ঠেকে ; মাথার চুল চুড়ার মতো করিয়া সমখে বাঁধা, দাড়ি গোঁফ প্রচুর নয়-সামানাই, চোখোমখে একটা স্বাভাবিক হাসির ভাব আছে, বয়সটা ঠিক আন্দোজ করিতে পারিলাম না, তবে পয়ত্রিশ-ছিলিশের বেশি হইবে বলিয়া বোধ করিলাম না। আমার আগমন বা উপস্থিতি উভয়ের কেহই লক্ষ্য করিল না, দু’জনেই নদীর পরপারে পশ্চিম দিগন্তে চাহিয়া স্তন্ধ হইয়া আছে। সেখানে নানা রঙ ও নানা আকারের টুকরা মেঘের মাঝে ক্ষীণ পাগড়র তৃতীয়ার চাঁদ, এবং ঠিক যেন তাঁহারই কপালের মাঝখানে ফুটিয়া আছে অত্যুব্জল সন্ধ্যাতারা। বহু নিয়ে দেখা যায় দীর গ্রামান্তরের নীল বাক্ষরাজি-তাহার যেন কোথাও আর শেষ নাই, সীমা নাই। কালো, সাদা, পশিটে নানা বর্ণের ছেড়া-খোঁড়া মেঘের গায়ে তখনও অস্তগত সদর্যের শেষ দীপ্তি খেলিয়া বেড়াইতেছে-ঠিক যেন ঘণ্ট ছেলের হাতে রঙের তুলি পড়িয়া ছবির আদ্যশ্ৰাদ্ধ চলিতেছে। তাহার ক্ষণকালের আনন্দ চিত্রকর स्त्रान्झिा कान भजब्रा शऊन ट्राँग कर्णाकृक्षा व्ट्रेल बजब्रा । R