( نوه ) কঠিন হৃদয় বার, সদাই চাতুরী তার, চিরদিন নাহি রয়, কুজনে মিলন। রসিকের এই গুণ, নবরস প্রতিদিন, কখন না হইবে, প্রেম পুরাতন ॥ ২৬৩ ॥ রাগিণী ললিত। তাল জলদ তেতাল। কি লাগিয়ে প্রাণ প্রিয়ে মানিনী হয়েছ । ও বিধুবদনি ! কেন, মুখ মলিন করেছ। θ চাতক ত্যজিয়ে স্বন, করে সর আরাধন, চকোর নিকর শশী, ত্যাগি কি দেখেছ ! আলি কুমুদিনী বশ, কোথারে শুনেছ ॥ ২৬৪ ৷ রাগিণী আলেয়া । তাল জলদ্র তেতাল ॥ এখন কি করিবে অলিরাজ ! হৃদয়ে বেন্ধেছে কমলিনী । প্রতিদিন এই নিশি, মোরে দেখে হাসে শশী, তুমি থাক লৈয়ে কুমুদিনী । দিন অবসান কালে, আদিয়ে মিলিয়ে ছিলে, জাননা হইবে নিশি মুদিত নলিনী । পেয়েছি আপনার বশ, আজু পুরাইব আশ, না ছাড়িব ওহে বধু ! থাকিতে যামিনী ॥ ২৬৫ ॥ রাগিণী পরজ কালাংড়া। তাল জল তেতালা । ৰদন সরোজ কি শশী ? প্রিয়সিতোমার, হে ! নয়ন চকোর ভ্রমর, উভয়ের মিলন ॥ কজল জল, কিব্যোম সম কুন্তল, মধু কি স্বধ বচন । ༄།། , Ç) চলন বিস্তু ইন্দ্র সম নিলে, সিঙ্গুরো তিমির বিনাশন। কমলা ৰাস্ত ওরূপ নিরখিয়ে, বুঝিতে নাপারে কি রজনী দিন। ২৬৬ |
পাতা:কমলাকান্ত-পদাবলি.djvu/১১৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।