( o , ) তারে তারিণী। উপায় না দেখি আর, দিয়েছি তোমারে ভার, বা কর ত্রিপুর হর স্বরণি ॥ অসার করিয়ে সার, ভ্ৰমি তবে বারে বার, মিছে কাজে গ্যাল দিন ঘামিনী। কমলাকান্ত নিতান্ত শরণাগত, বারে হের আশুতোষ । রমণি ॥ ১৮২ ॥ , রাগিণী সুরট মল্লার। তাল একতালা । আর কিছু নাই সংসারের মাঝে, কেবল কালী সার, রে। আমার মন কালী, ধন কালী, প্রাণ কালী আমার, রে ॥ কেহ সংসারে এসেছে, বড় সুখে আছে, পেয়েছে রাজ্যভার । আমার দরিদ্রের ধন, দুখানি চরণ, হৃদয়ে পরেছি হার, রে। এতনু ধারণে, এতিন ভুবনে, যাতনা নাহিক কার। কিন্তু হেরিলে ওমুখ, দুরে যায় দুঃখ, এই গুণ শুমা মার, রে ॥ কমলাকান্ত হৈয়ে ভ্রান্ত, বেড়াইছে বারে বার। এবার অভয় চরণ, লয়েছে শরণ, অনায়াসে হবে পার, রে ॥ ১৮৩ ॥ রাগিণী লুম্ খাম্বাজ। তাল একতাল।। দেখো ত্ৰাণ কর মা ! এ শঙ্কটে পাষাণের বেটি। ভেবে পেটে ওন্ম হোলো, প্রাণ শুখায়ে কুলের আঁটি ॥ আমি অতি অভাজন না জানি ভজন সাধন, করি মা এক নিবেদন, মরম কালে হ্য় না যেন ধমের সঙ্গে লুটাপাট । - আমি তোমার ক্ষেপা পাগল, কোর্যে বেড়াই মিছে গোল ; না । বল্লাম মুখে দুর্গ বোল, কমলের ভাসা কেবল মায়ের রাজা চরণ . দুটি ॥ ১৮৪ .
পাতা:কমলাকান্ত-পদাবলি.djvu/৮৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।