পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিন কখন চলিয়া গিয়াছে তাহা সে জানিতেও পারে নাই; সন্ধ্যার দীপ লইয়া বামাসুন্দরীকে আসিতে দেখিয়া তাড়াতাড়ি অশ্রু মুছিয়া উঠিয়া পড়িল এবং পত্ৰখানাকে লুকাইয়া ফেলিয়া কাপড় কাচিতে নামিয়া 领 . . . .

কমলা উপরে আসিয়া ধৌত বাস পরিধান করিয়া দেবত্ৰাপ্ৰণামান্তে সজলনেত্রে প্রার্থনা করিল, “বিশ্বের! এ পত্রের কথাই সত্য হ’ক! তিনি জার্থী হ’ন -আমি তোমার চরণে মন সমৰ্পণ ক’রতে পারি।”

মধ্যাহে একদিন কমলা নিজের কক্ষে বসিয়া ভাবিতেছে এমন সময়ে ”বামাসুন্দরী সেই কক্ষে আসিয়া বসিলেন এবং একথা সেকথা পাচ কথার মধ্যে মৃদু মৃদু হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “হর যে কাশীতে এসেছে গে৷ ” কমলা বামার মুখের দিকে চাহিয়া রহিল। তিনি আবার একটু হাসিয়া বলিলেন, “তোমার চ’লে আসা নিয়ে গ্রামে খুব হৈ চৈ পড়ে KLD YSBB DDBD D BDBDBS DBBS DBB DBDS DD একটা মিছে কথা রটিয়েছে গা! ও মা ! অপরাধ কি না ভালবাসাবাসি আছে বলে সে তোমার, খোঁজখবর নিতে তোমাদের বাড়ীতে যাওয়া কমলা কথা কহিল না। বামাসুন্দরী পুনশ্চ বলিলেন,-“আহা, তোমাদের সে বড়ই ভালবাসে-তোমার বাপের জন্যে ত কত দুঃখুই করলো—তোমার কথা কইতে কইতে তার চােখে জল এল। চমৎকার মানুষ, বাৰু!—এতটা যে বিষয়ু, তার, একটু গরম নেই, যেন মাষ্ট্ৰীয় बांगा।।’ r ఫీఫ్రి8,