পাতা:কমলে কামিনী - মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8や শ্ৰীমন্ত । রাধা । শ্ৰীমন্ত । রাধা । রাধা । শ্ৰীমন্ত । রাধা । শ্ৰীমন্ত । রাধা । শ্ৰীমন্ত । রাধা । কমলে কামিনী इनि ! বিগ্রহকে নিজের হাতে স্নান করাই - ফুলের মাল৷ গলায় পরিয়ে দিই..ৰূপ-ধূনো দিয়ে আরতি করি। আরতি করতে করতে মাঝে মাঝে যেন মনে হয়, আমার প্রাণমাধবের নবজলধর তমু অকস্মাৎ রোমাঞ্চিত হয়ে উঠেছে। আকর্ণ বিস্তৃত নীলাজ নয়ন দুট জলভারে টলমল কৰ্ছে. রক্তিম ওষ্ঠপুট কঁাপিয়ে শু্যামল কিশোর আমায় যেন বলছেন, ওরে অভাগিনী, ওরে বিশ্ব বঞ্চিত নারী--- এই তো আমি রয়েছি। এই তো আমি তোকে গ্রহণ করেছি— রাধা—রাধা—তুমি কাদছ— বড় আনন্দ—বড় আনন্দ শ্ৰীমন্ত ! সে আনন্দের কথা মুখে বলতে গেলেও দুই চোখ জলে ভেসে যায়। আমি শাস্তি পেয়েছি—জীবনে আমার কোন দুঃখ নেই ; কোন অভাব নেই, কোন কামনাও নেই— ( নেপথ্যে বাদ্যধ্বনি ) ও কিসের বাদ্যধ্বনি ? জয়বাদ্য বাজছে—আমি সিংহল যাত্রা করছি রাধা । ও ! বেশ । রাধা ! আমি যাই—আরতির সময় হয়ে গেল— শোনো. যাবার সময় তোমাকে দুটো কথা— ঐ—ঐ ঠাকুর বুঝি আমায় ডাকছে! কি বলছ ? আরতি পাওনি ঠাকুর ? আরতি ? যাই—আমি যাই—