శ్రీy করুণ। গোবিন্দ গুপ্ত নতজালু হইয়া উপবেশন করিলেন, সঙ্গে সঙ্গে সমবেত লক্ষ লক্ষ মাগধ সেনা সেই মাগধ-অস্থি-বসানিৰ্ম্মি ত প্রাচীরের উপর অবস্থিত বুদ্ধ মহানায়কের শবের সম্মুখে নতজানু হইয়া নতশির হইল । মাগধগণ তথন ও মরিতে জনিত । যষ্ঠ পরিচ্ছেদ تحت مميصصيهديهمهم جي بنجلادهم يجرحمس. ভিক্ষু পৰ্ব্বতে প্রভাতে পট্টমহাদেবী শুমা-মন্দিরের অন্তরালের সম্মুখে দাড়াইয়া দান করিতেছেন । হণযুদ্ধে যুবরাজ জয়লাভ করিয়াছেন—যুবরাজের সেন বক্ষুতীর অধিকার করিয়াছে, সেইজন্ত মহাদেবীর আদেশে প্রাসাদের কোষাগার মুক্ত হইয়াছে। প্রাসাদের তৃতীয় চত্বরের অঙ্গনে মহাদণ্ডনায়ক রামগুপ্ত দরিদ্রগণকে অন্ন, বস্ত্র, তৈজস বিতরণ করিতেছেন। যে সকল আর্থিজন বিশেষ প্রার্থনা করিবার জন্ত পট্টমহাদেবীর দর্শনকামনা করিতেছিল, রামগুপ্তের আদেশে দণ্ডধরগণ তাহাদিগকে শ্রাম-মন্দিরে লইয়া আসিতেছিল । মন্দিরের অন্তরালে নিম্নে মহাপ্রতাহার কৃষ্ণ গুপ্ত দণ্ডায়মান ছিলেন, তিনি এক একজনকে মহাদেবার সম্মুখে উপস্থিত করিতেছিলেন । দান শেষ হইয়া আসিয়াছে, সহস্ৰ जेख দীন, দরিদ্র, অনাথ অভিলষিত বস্তু লাভ করিয়া পট্টমহাদেবী ও যুবরাজ-ভট্টারককে আশীৰ্ব্বাদ করিতে করিতে গৃহে ফিরিতেছিল। এই সময়ে একজন দণ্ডধর তিনজন সন্ন্যাসীর
পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/১৪৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।