পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । , ᎼᏜ Ꮌ কম্পিত হইল, সহসা যেন ঠাঠার পূৰ্ব্বস্তৃতি ফিরিয়া আসিল, তিনি আকুল কণ্ঠে বলিয়া উঠিলেন, “আমি আসিয়াছি, কই তুমি দেবতা ?” তার আদেশে শত শত ই শবগুলি ट्रै बट्टेग्री গেল, সে স্তুপে একজন মাত্র জীবিত ছিল । শত শত উল্লার উজ্জ্বল, আলোকে সহস্ৰ সশ্রম হণসেনার সম্মুখে তৃণদেবী সেই ছিন্ন স্তপদ মুমু যোদ্ধার রক্তাক্ত দে৬ আলিঙ্গন করিয়া উচ্চৈঃস্বরে লোদন করিয়ু উঠিলেন । 象 তৃণ পুরোচিত আসিল, ছিন্নত স্তপদে ও ক্ষত স্থানে ঔষধ লেপন করিল, চিতাশয্যা রচিত হইল, বিজেতা ও বিজিতের শব একত্র দগ্ধ হইল, তখন প্রতিষ্ঠানগুগের অগ্নিকুণ্ডে বৈশ্বানরের বেগ মন্দভূত হইয়াছিল,~~তপন আলোর ধৰ্ম্ম, আর্যের রাজ্য ও আর্যোর দেশ ভষ্ম ষ্টয়া গিয়াছে। ভালুমিত্রের চেতনা ফিরিণ, তিনি করুণার স্ত ধারণ করিয়া কছিলেন, “করণ, সতাই ফিরিয়াছ ?” করুণা কঠিলেন, "ফিরিয়াছি, আর কখনও পদপ্রান্ত পরিত্যাগ করিব না। চল সেস্থানে চুণ নাই, মৃদ্ধ নাই, গৃহ বিবাদ নাই, সেইখানে চলিয়৷ ঘাই ।” চক্ষু মুদ্রি ত করিয়া ভালুমিত্র কচিলেন,"চল” । তূণরাজ আসিলেন, তিনি অবগুণ্ঠনাবৃত করুণার পদপ্রান্তে লুষ্ঠিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “মাত, আপনি নাকি আমাদিগকে পরিভাগ করিবেন।” করুণা অবগুণ্ঠনের অভ্যস্তর হইতে কঙ্গিলেন, “পুত্র, ভগবান তোমাকে জয়যুক্ত করুন, আমি সামান্তা রমণী, দেবী নঠি । শোকে ও ভয়ে উন্মদিনী হইয়াছিলাম, বিংশতিবর্ষ পরে পতির দর্শন পাইয়াছি, এখন গৃহে ফিরিব।” 薄 象 বহুদিন পর্যন্ত বৃদ্ধ হুণগণ কহিত যে, আবার যখন মহাযুদ্ধ আরন্ধ হইবে, তখন দেবী ফিরিয়া আদিবেন।
পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/৩৯৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।