> o. c. কর্ণানন্দ । মধুরিমা। মধুর মুরতি আতি কি দিব উপমা । অlজানু লম্বিত ভুজ নাভি যে গম্ভীর । মহানুভব যাহার চরিত্র সুধীর ॥ পদ্ম জিনি নেত্র যার উন্নত বক্ষঃস্থল । রক্তবর্ণ তুল্য যার করপদতল ॥ মহাপ্রভুর মনোরথ মনে ত জানিয়া । না বলিতে করে কাৰ্য্য তানন্দিত হইয়া ॥ সেবার বৈদগ্ধ্য দেখি প্রভু তুষ্ট মলে । মোর মনের কার্য্য ইহেঁ! জানিল কেমনে ॥ এত বলি মহাপ্ৰভু তুষ্ট হৈল মনে । সগোষ্ঠীকে কৈলা কৃপা দাস দীসীগণে ॥ একদিন মহাপ্রভু করিয়াছেন শয়ন। ভট্টগোসাঞি করেন চরণ সেবন ॥ চরণ সেবনে প্রভু বড় তুষ্ট হৈলা । নির্জনে তাহারে কিছু কহিতে লাগিলা ॥ শুনহ গোপাল তুমি সঙ্গিণী রাধীর । ভট্ট কহে তুমি হও ব্রজেন্দ্রকুমীর ॥ রাধিকার ভাব লইয়া হৈল অবতীর্ণ। শ্যামবর্ণ ছাড়ি এবে হৈল গৌরবর্ণ। এত কহি দু হাকার ভাব বিশেষে । স্বাভাবিক দু’হ ভাব করিয়া প্রকাশে ॥ বাহ পাই দুহে যবে হইলেন স্থির । তবে তারে কহে প্রভু বচন মধুর ॥ কত দিন পিতা মাতার করিয়া সেবন । পশ্চাতে তুমি তবে যাবে বৃন্দাবন ॥ বৃন্দাবনে শ্রীরূপ সনাতনের সঙ্গে । সেখানে পাইবে বহু মুখের তরঙ্গে ॥ এত বলি মহাপ্ৰভু সস্তুষ্ট হইয়া । কেপীন বহিৰ্ব্বাস দিল প্রসঙ্গ হইয়। ॥ কোঁপীন বহির্বাস মস্তকে লইয়া । বহু পরণাম করে ভূমে লোটাইয়৷ ৷ তবে মহাপ্রভু তার মস্তকে পদ দিয়া ! উঠাইলা প্রভু তারে আলিঙ্গন দিয়া ॥ প্রভু কহে শুন কিছু তোমারে কহিয়ে । এই মেীর অtঙ্গ তুমি পালহ নিশ্চয়ে ॥ গোঁড় হইতে অগিবে এক ব্রাহ্মণ কুমার। নিশ্চয় জানিছ
পাতা:কর্ণানন্দ.djvu/১০৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।