পাতা:কর্ণানন্দ.djvu/৯২

br3 কর্ণানন্দ । অতএব সৰ্ব্বপুজ্য পরমদেবতা । সৰ্ব্বপালিকা সম্পূর্ব জগতের মাত ॥ সৰ্ব্বলক্ষীগণ পূর্বে করেছি আখ্যানে । সৰ্ব্ব লক্ষীগণ যাহা হৈতে বিদ্যমানে ॥ কিম্বা কান্তাশব্দে কৃষ্ণের সৰ্ব্ব ইচ্ছা কহে । কৃষ্ণের সকল বাঞ্ছা রাধাতেই রহে ॥ রাধিক করেন কৃষ্ণের বাঞ্ছিত পূরণ । সৰ্ব্বকান্তিশব্দের এই অর্থ নিরূপণ ॥ জগৎ মোহন কৃষ্ণ তাহার মোহিণী । অতএব সমস্তের পর ঠাকুরাণী ॥ কৃষ্ণ যেন আদিপুরুষ স্বয়ং ভগবান। সৰ্ব্ব প্রকৃতি আদি রাধী শাস্ত্র পরমাণ ॥ হেন কৃষ্ণ প্রিয় রাধ গুণের অবধি । যার গুণ কৃষ্ণচিত্তে স্ফ রে নিরবধি ॥ দুর্গাদি ত্রিগুণ যার কলাকোটি অংশ । শ্ৰীকৃষ্ণবল্লভ। রাধা সৰ্ব্ব অবতংস ॥ তথাহি শ্ৰীবারীহে ॥ তৎপ্রিয় প্রকৃতিত্ত্বাদ্য রাধিক তস্য বল্লভ । তৎকল কোটিকট্যংশ দুর্গাদ্য স্ত্রিগুণাগ্লিকাঃ ॥ ইতি ॥ সৰ্ব্ব শিরোমণি ভাব মহাভাব হয় । আর যত ভাব সেই ভাবের আশ্রয় ॥ হেন মহাভাব যার শরীরে স্ক্রিপ অন্য ধামে যেই ভাবের কভু নহে বাস ॥ মহাভাষ্ট্রেভাবিত যার চিত্তেন্দ্রিয় মন। সদা কৃষ্ণ যার চিত্তে হয়েষ্ট ফরণ ॥ কৃষ্ণময়ী কৃষ্ণ যার ভিতরে বাহিরে । যাহা যাহা নেত্র পড়ে উাহ কৃষ্ণ স্ফ রে ॥ মহাভাব স্বরূপ স্ত্রীরাধাঠাকুরাণী । সৰ্ব্ব গুণখনি কৃষ্ণকান্ত শিরোমণি ॥ স্বকীয়াতে মহাভাব কভু নহে গতি। পরকীয়া ভাবে যার সদাই বসতি ॥ সেই পরকীয়া ভাবের বৃন্দাবনে বাস। নিরন্তর উঠে যাতে রসের উল্লাস । মহাভাব স্বরূপ এই ক্রীদাস গোসাঞি । প্রেমন্তোজ মর