পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>$w ৰুলিক্ষ পুরাণ । শশিধ্বজ কছিলেন, কামরূপিণী প্রকৃতি হইতেই সমস্ত কাৰ্য্যকারণভাব, অখিল জগৎও ত্রিগুণ বেদ সকল উৎপন্ন হয় । ঐ বেদ হইতেই বিষয়-নিরত লোকদিগের ‘ধৰ্ম্মসাধন, অধৰ্ম্মনাশ ও ভক্তি এবৃত্তি इंहेब्र থাকে, বাৎসায়নাদি মুনিগণ ও বেদপারগ , চতুর্দশ মনু ঐ বেদ-বাক্যানুসারেই ঈশ্বরের বলি বহন করিয়া থাকেন । আমিও সেই বেদের আদেশানুসারেই ধৰ্ম্ম ও কর্থের অনুষ্ঠানপুৰ্ব্বক রণপ্রিয় হইয়াছি । আমি ঐ বেদের শাসনানুসারেই হিংসাপ্রায়ণ ব্যক্তির হিংসা করিয়া থাক । সৰ্ব্ববেদপারগ ভগবান বেদব্যাস বলিয়াছেন, অবধ্য ব্যক্তিকে বধ করিলে যে পাতক জন্মে, রধ্য ব্যক্তিকে রক্ষা করিলেও সেই পাতক জন্মে এবং ঐ দারুণ পাঁতকের श्राप्त थाम्नझिङ ना३ । ७३ बिगिउद्दे अागि যুদ্ধস্থলে তোমাদের দুর্জয় সৈন্যদল বিনাশ করিয়া ধৰ্ম্ম, কৃত ও কলিককে আনয়ন করিয়ছি । আমার মতে ইহাকেই প্রকৃত ভক্তিমাৰ্গ বলে। এবিষয়ে আপনাদের অভিপ্রায় কি ? আমি, বেদ-বাক্যানুসারে আরও বলিতেছি, শ্রবণ করুন। দেখুন, যদি সৰ্ব্বত্রই বিষ্ণুময়, তবে কে কাছাকে বিনাশ করে আর কৈই বা বিনষ্ট হয় । বিষ্ণুই বিনাশરૂદ્ધ છેઃ বিষ্ণুই বিনষ্ট ! সুতরাং আর কাছারও বিনাশ রছিল মা ! সমস্ত মুনিগণ ও চতুর্দশ মছু বলিয়া থাকেন এবং বেদেও এইরূপ লিখিত আছে, যুদ্ধে অথবা যজ্ঞস্থলে প্রাণিহিংসা, হিংসাই নহে। অতএব আমি যজ্ঞ ও যুদ্ধদ্বারা ভগবান বিষ্ণর , ভজনাই করিয়া থাকি । যে ব্যক্তি এই ভাগবতী মায়া আশ্রয় সেবাসেরক-ভাবে বিধিপূৰ্ব্বক या%यःजल्ल अश्छेन कुन তিনিই সুখী হইতে পারেন ; অন্যথা মুখের সম্ভাবনা নাই । নৱপত্তিগণ কছিলেন, রাজন ! যিনি গুরুশাপে প্রাণভাগ