পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•रौ२ কলিঙ্ক পুরাণ । এই মন্ত্র লিখিয়া অপেন দ্ধারে রাখিবে এবং যে উন্থ পাঠ করিবে উভয়েরই ঐকাহিক জ্বর নষ্ট হইবে । দ্বিবিদ এইরূপ বর লাভ করিয়া সুস্থ হইল এবং পরে স্থ গুপুত্র লোমহর্ষণরূপে জন্মগ্রহণ করিয়া কুরুক্ষেত্রে চিরবাঞ্ছিত বলরাম-হস্তে প্রাণ পরিত্যাগপুৰ্ব্বক মুক্তি লাভ করিল। আর এই ভগবান হরি যখন বামনাবতার হইয়াছিলেন ঐ সময়ে জাম্ববান ইহার উৰ্দ্ধগত চরণ প্রদক্ষিণ করিয়াছিল। তদর্শনে ভগবান বামন নিতান্ত বিক্ষিত হইলেন এবং বুলিলেন, ঋক্ষরাজ ! তুমি বর প্রার্থনা কর। ব্রহ্মাংশ-জাত জাম্ববাৰু ঐ কথা শ্রবণ করিয়া পরমাছাদে বলিল, ভগবন! যেন আপनtझ চক্রাঘাতে আমার মৃত্যু হয় । তখন ভগবান বামন বলির্লেন, আমি জন্মান্তরে কৃষ্ণরূপে অবতীর্ণ হইয়া চক্রাঘাতে তোমার মস্তকছেদন করিব, তাহা হইলেই তুমি মুক্তিলাভ করিতে পারবে । - ভগবানের কৃষ্ণাবতার-সময়ে আমি সত্রাজিতনামে এক স্বৰ্য্যভক্ত ভূপতি ছিলাম। ঐ সময়ে মণির নিমিত্র ভগবানের দারুণ অপবাদ হয় । কারণ আমি অনুমান করিলাম, কৃষ্ণই আমার সঙ্কোদর প্রসেনকে বিনাশ করিয়া মণি গ্রেহণ করিয়াছেন । কিন্তু বাস্তবিক সিংহের হস্তে প্রসেনের মৃত্যু হয় এবং জাম্ববান ঐ সিংহকে বধ করিয়া মণি গ্রহণ করে । অমিততেজা কৃষ্ণ আপন অপবাদ নিবারণের জন্য মণি অন্বেষণ করিতে লাগিলেন । পরে বিলমধ্যস্থিত জাম্ববানের সহিত কৃষ্ণের যুদ্ধ আরম্ভ হইল । জাম্ববান নবদুৰ্ব্বাদল-শ্যাম জগৎপতি কৃষ্ণকে চিনিতে পারিয়া জাম্ববতীনামে আপন কন্যা সমপৰ্ণপূৰ্ব্বকৃ উiহায় চক্রধারে জীবন উৎসর্গ করিল। মৃত্যুকালে সাক্ষাৎ কৃষ্ণের দর্শন পাওয়াতে তৎক্ষণাৎ তাহার भूङिलङि रूद्देश ।