পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ অধ্যায় । মহাতেজ কলিক শ্বশুর শশিভূজকে মধুরবাক্যে আমন্ত্রণ করিয়া নরপতিগণের সহিত প্রস্থান করিলেন, শশিভূজও সিন্ধমনোরথ ছষ্টয়া মহেশ্বরী মায়ার স্তব করিয়া, নির্মায়চিত্তে প্রিয়ার সহিত বনে গমন করিলেন । ভগবান কলিক সমস্ত সেনাগণের সহিত কাঞ্চনী পুরীতে উপস্থিত হইলেন। ঐ পুরী গিরিদুর্গে পরিবেষ্টিত এবং বিষবৰ্ষী সৰ্পগণ কর্তৃক পরিরক্ষিত । শর-পুর-বিজয়ী কল কি বিবিধ বাণদ্বার। বিষাক্তসকল নিবারণ ও দুর্গ বিদারণপুৰ্ব্বক তথায় প্রৱেশ করিয়াই এক মনোহর প্রাসাদ দেখিতে পাইলেন । ঐ প্রাসাদ হরিচন্দন-বৃক্ষে বেষ্টিত ও বিচিত্র মণিকাঞ্চনে অলঙ্কত । উহার মধ্যে মনুষ্যের সম্পর্কও নাই ; কেবল নাগকন্যাগণ ইতস্ততঃ बिर्कल्लग করিতেছে । ভগবান ঐ ব্যাপার অবলোকন পুৰ্ব্বক ঈষৎ হাস্য করিয়া নরপতিগণকে বলিলৈন, কি আশ্চৰ্য্য ! এই সপপুরীতে নাগমারীগণ বিচরণ করিতেছে। ইহা যদিও দেখিতে অত্যন্ত মনোহর তথাপি মনুষ্যগণের পক্ষে নিতান্ত ভয়াবহ । এক্ষণে আমরা ইহাতে প্রবেশ করিব কি না তদ্বিষয়ে তোমাদের অভিপ্রায় প্রকাশ কর । ভগবান নিতান্ত ব্যগ্রচিত্তে এইরূপ ইতিকৰ্ত্তব্যতা বিবেচনা করিতেছেন এমন সময়ে এই দৈববাণী ছইল, “ভো ভগবন! আপনি আীর কাহারেও जश्या ইহাতে প্রবেশ করিবেন না ; ইহার মধ্যে এক বিষকন্যা আছে, তাচার দৃষ্টিতে আপনি ভিন্ন আর সকলকেই