পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলিক পুরাণ । - ১৩৩ মায়া কহিল, মায়াবলেই সকলে জীবিত থাকে, মায়াবলেই চৈতন্যহীন পদার্থও চেষ্টাশীল হয় এবং মায়াবলেই গজভুক্ত কপিথের ন্যায় নিতান্ত নিঃসার জগৎ সসার বলিয়া বোধ হয় । জীব,কছিল, মায়ে আমার সংসর্গে তোর অধিষ্ঠান অনুভূত হয় এবং আমার অধিষ্ঠান জনাই তুই বহুনামে বিখ্যাত হইয়াছিস্ • রে মূঢ়ে ! यमन ऐश्वद्विगै निज श्रागैौद्र निन्ना कप्त्व ८गईक्र° তুই আমার নিদা করিতেছিস্ ; আমার অভাবে, স্বর্য্যোদয়ে অন্ধকারের ন্যায় তোরও অভাব হইয়া থাকে। জলদজাল যেমন রবিকে, আচ্ছন্ন করিয়া থাকে সেইরূপ তুই আমাকে আৱত করিয়া আছিস । রে মায়ে ! তুই আমারই লীলাবীজ সমুহের আধারস্বরূপ হইয়। আদিতে, মধ্যে ও শেষে ইন্দ্রজালের ন্যায় বহুপ্রকারে ,প্রকাশ পাইয়া থাকিস্ । তখন মায়া, আমার শরীর নিতান্ত নিৰ্ষিয়, মনোবসুপার-বিহীন ও অভৌতিক বিবেচনা করিয়া পরিত্যাগ করিল। পরে আমাকে পরিত্যাগ করিয়া এই বলিয়া শাপ প্রদান করিল, রে কাণ্ঠোপমূ! ত্ৰিলোকের মধ্যে কোথাও তোৰ সদৃশ লোকের নির্দিষ্ট বাসস্থান থাকিবে না। হে ব্ৰহ্মন! সেই মায়া অপিনার পূজেরই বশবৰ্ত্তিনী। এক্ষণে এই সমস্ত বিবেচনা করিয়া হরি-ভাবনায় মনোনিবেশস্থৰ্ব্বক্ষ । পৃথিবী পর্যটন কর । আশা, বিষয়স্প হা ও মমতা পরিত্যাগ করিয়া শান্তচিত্ত হও । আর, এই জগৎ বিষ্ণুময় ও বিষ্ণু জগন্ময় বিবেচনা করিয়া এবং আত্মাতেই আত্মার আরোপ করিয়া সকল বিষয়ে বিরত হও । ty অনন্তর দেবর্ষি নারদ বিষ্ণুষশাকে আমন্ত্রণ ও কলঙ্কিকে প্রদক্ষিণ করিয়া তুম্বু রুর সহিত কপিলাশ্রমে প্রস্থান করিলেন। বিষঃ