পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> কনিক পুরাণ। হইতে বিদ্যা-অভ্যাস, ভগবান মহাদেবের নিকট হইতে অস্ত্র ও বেদময় শুক লাভ এবং সিংহল দেশে পদ্মাকে বিবাহ করিয়1, ধৰ্ম্ম সংস্থাপন করিবে। পরে তুমি দিগ্বিজয়ে ধৰ্ম্মপরিশূন্য কলিপ্রিয় বৌদ্ধনরপতিগণকে নিগ্ৰহ করিয়া দেবাপি ও মরুকে পৃথিবীরাজ্যে সংস্থাপিত করিবে । সেই সৎকার্য্য দ্বারা আমি যার পর নাই পরিछूके इहेब ७ब९ ईशझे आग्नाञ्च बट४के मक्रिम । यहे कार्षी न२ সাধিত হইলেই আমি নিয়মানুসারে যজ্ঞ, দান ও তপস্যা করিব । দুহাভাগ কল কি মুনিবর রামের এই বাক্য শ্রবণপুৰ্ব্বক উাহাকে প্ৰণাম করিয়া ভগবান মহেশ্বরকে তুষ্ট করিবার নিমিত্ত গমন করিলেন এবং বিধানানুসারে সেই হৃদয়স্থিত মঙ্গলময় শান্তমূৰ্ত্তি মহেশ্বরকে পুজা ও মনে মনে ধ্যান করিয়া প্রণতিপুৰ্ব্বক কহিলেন, হে গৌরীধল্লভ ! তুমি বিশ্বনাথ, শরণ্য, ভূতগণের আশ্রয়, বাসুকী তোমার কণ্ঠভূষণ ; তুমি ত্রিনেত্র, পঞ্চবদন, আদিদেব ও পুরাণ । তুমি আনন্দ সন্দোহদাতা; আমি তোমারে বন্দনা করি। তুমি যোগের অধীশ্বর কাম কৰ্ম্মের, বিনাশক ও করাল। তুমি সকলের ঈশ্বর, গঙ্গার সংসর্গে তোমার মন্তক সিক্ত রহিয়াছে, তুমি জটাজুটধারী মহাকাল ও চন্দ্রকপাল ; আমি তোমারে নমস্কার করি । তুমি শ্মশানবাসী; ভূত ও বেতালগণ তোমার সঙ্গে বিচরণ করিয়া থাকে ; তোমার হস্তে ছড়া ও শূলপ্রভৃতি অস্ত্রশস্ত্র শোভা পাইতেছে ; প্রলয়কালে লোকসমুদায় তোমার ক্রোধাগ্নিতে উদ্ধত ও অস্তমিত হইবে । তুমি ভূতগণের আদি, তুমিই পঞ্চভুতদ্বারাস্তুষ্টি করিয়া থাক, তুমি জীবত্বপ্রাপ্ত হই। সমস্ত পরিহারপূর্বক ব্রহ্মানন্দে রত হও ; আমি তোমাকে নমস্কার করি। তুমি বিশ্ব সংসারের রক্ষণের নিমিত্ত সৰ্ব্ববিজয়ী বিষ্ণু রূপ ধারণপূর্বক ধর্মের সেতুস্বরূপ সাধুগণকে