পাতা:কল্কি পুরাণ (নীলকান্ত গোস্বামী).pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলঙ্ক পুরাণ । *של বেদ ব্রাহ্মণযুখে বিরাজ করিতেছে ও বহুবিধ ধৰ্ম্মকৰ্ম্মে প্রকাশিত হইতেছে। ব্রাহ্মণদিগের যাহা পবিত্র ধৰ্ম্ম, তাছাই আমার পক্ষে, পরমপবিত্র ভক্তি। আমি সেই পরমপবিত্র ভক্তিদ্বারা পরিতে্যুষিত হইয়া প্রিয়তমা পত্নীর সহিত যুগে যুগে অবিভূত হইতেছি। সধৰ৷ ব্রাহ্মণকন্যা কর্তৃক ত্রিগুণিত করিয়া নির্মিত স্থত্রে ত্রিরাৱত করিয়া গ্রন্থি প্রদান করিলেই যজ্ঞোপবীত বলিয়া অভিহিত হয় । যজুৰ্ব্বেদী ব্রাহ্মণ বেদ ও প্রবর বিধান সমম্বিত গ্রন্থিসম্পন্ন সেই বিশুদ্ধ যজ্ঞোপবীত এরূপে ধারণ করিবে, যেন তাহা গলদেশ হইতে নাভিপৰ্য্যন্ত লম্বিত হয় ও পৃষ্ঠকে দুই ভাগে বিভক্ত করে । সামবেদীদিগেরও এইরূপ বিধি, তরে এইমাত্র প্রভেদ যে, নাভি অতিক্রম করিয়া লম্বমান হইবে । যজ্ঞোপবীত বাম স্কন্ধে ধারণ করিলে বলপ্রদ হইয়ং থাকে । আর ব্রাহ্মণগণ মৃত্তিকা, ভস্ম ও চন্দনাদি দ্বারা তিলক ও ললাট হইতে কেশপর্য্যন্ত কৰ্ম্মাঙ্গস্বরূপ উজ্জ্বল ত্রিপুণ্ড, ধারণ করবেন। অঙ্গলি-পরিমিত তিলক তিন ভাগে বিভক্ত হইলেই ত্রিপুণ্ড, বলিয়া <অভিহিত হয়। সেই ত্রিপুণ্ড, ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরের আবাসস্বরূপ । তাহ দর্শন করিলেও পাপ বিনষ্ট হয়। স্বর্গ ব্রাহ্মণগণের হস্তগভ; তাহাদর বাক্যে বেদ প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে। উদ্ধাদের হস্তে হবা, গাত্রে ধৰ্ম্মানুরাগ ও তীর্থ সমুদায় এবং নাভিদেশে ত্রিগুণসম্পন্ন প্রকৃতি বিরাজমান রছিয়াছেন । সাবিত্রীই উাহাদের কণ্ঠহার হইয়াছেন এবং তাছাদের হৃদয়ই ব্রহ্মসংজ্ঞা ধারণ করিতেছে। আর তাছাদের বক্ষে ধৰ্ম্ম ও পৃষ্ঠে অধৰ্ম্ম বিরাজ করিতেছে। হে রাজন ব্রাহ্মণগণই ভূদেব, বিশেষতঃ তাছারাই গার্হস্থ্য প্রভূতি চারি ਬੰਧ अर्देशन পুৰ্ব্বক মদীয় ধৰ্ম্ম প্রচার করিতেছেন ; অতএব সদুক্তিদ্বারা ভঁাহাদিগকে পুজা ও বন্দনা করা সকলেরই