২৩৮ কল্পদ্রুম | যেন নীলম্বর পরি, নানা হাব ভাব করি, বঙ্গের অঙ্গনা পথে যেতেছে মুন্দর। তরঙ্গিণী দেখি তায়, যেন সাজাইতে কায়, গগন হইতে চাদ আনিয়া ভূতলে ; চাদে খণ্ড খণ্ড করি, চাদ-অলঙ্কার পরি, গাইতে গাইতে গান পতিপাশে চলে। এক শশী নিশা ভালে, কে দেখেছে কোন কালে, শত শশী শোভে দেখ তরঙ্গিণী জলে, করে খেলা লয়ে শশী লহরীর জলে । তরল মেঘের কোলে অই চাদ খানি, ছিন্ন বৃন্ত ফুল সম, স্রোত জলে অনুপম, ভেসে যায় ধীরে ধীরে হেন অনুমানি । কোন দেশে যাবে ফুল, কোথা গিয়ে পাবে কুল, কে বলিতে পারে ? আই ফুলের মতন,— কোথা যাবে চাদ খানি, কে ভাসালে তারে আনি, গগনে কি চিরকাল ভাসিবে এমন ! বসিয়া প্রাস্তর পরে, দেখি যে নয়ন ভরে, তরল মেঘের সনে শশী ভেসে যায়, সংসার যন্ত্রণা-জালা, করেছিল ঝালা পালা, সে সব ভুলেছে মন হেরি চন্দ্রমায় । যেওনা যেওনা শশি । ক্ষণকাল দেখি বসি, বড় তোরে ভালবাসি এ পোড়া অস্তরে, যেওনা মেঘের সঙ্গে, শশি ! তুমি মনোরঙ্গে, রাহুর সোদর মেঘ শশী গ্রাস করে, যেওনা উহার সঙ্গে প্রফুল্ল অস্তরে ! ক্রমশঃ তরলতর জলদ-নিকর, निदिङ्ग बैौनिभा भाथि, १डौब्र निनांटन फांकि, আবরিল সুধাকর,–ছবিটি মুন্দর ! নয়ন হইতে হায় বিধু লুকাইল তায়, আর না দেখিতে পাই কুমুদরঞ্জন,
পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।