দৈহিক উনত । স্ত্রী যেমন পুরুষের এবং পুরুষ যেমন স্ত্রীর সাহচৰ্য্য,ব্যতিরেকে ফলেপিধারা হয় না, সেইরূপ মানসিক উন্নতি দৈহিক উন্নতির এবং দৈহিক উন্নতি মানসিক উন্নতির সাহচৰ্য্য ব্যতিরেকে সম্যক ফলোপধায়িনী হয় না। রঙ্গদেশ বিহার ও উত্তরপশ্চিমাঞ্চল আমাদিগের এই বাক্যের প্রামাণু প্রতিপাদন করি তেছে। বঙ্গবাসিদ্বিগের কতক মানসিক উন্নতি হইয়াছে বটে, কিন্তু দৈহিক উন্নতি নাই বলিয়া সেই মানসিক উন্নতি পূর্ণতা প্রাপ্ত হইতেছেন। পক্ষাস্তরে বিহার ও উত্তর পশ্চিম অঞ্চলের লোকের অপেক্ষাকৃত দৈহিক উন্নতি আছে কিন্তু তাহাদিগের মানসিক উন্নতি না থাকাতে সেই দৈহিক উন্নতি বিফল হইতেছে। শরীরের সহিত মনের সে প্রকার ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ, দৈহিক উন্নতির সহিতও মানসিক উন্নতির সেই প্রকার সম্বন্ধ । একের সাহচর্য্য বিনা অপরটা সম্পূর্ণ কার্য্যোপযোগী হয় না । মহাকবি কালিদাস রাজা দিলী পের বর্ণনাবসরে কহিয়াছেনঃ– “ বুঢ়োরস্কোবৃষস্কন্ধঃ শালপ্রাংগুম্মহাভূজ । আত্মকৰ্ম্মক্ষমং দেহং ক্ষত্রোপীয় ইবাশ্ৰিত: | রাজ দিলীপের বক্ষস্থল অতি বিশাল, তাহার স্কন্ধদেশ ঘুরে দূরে बांब, उिनि छालङ्कक्त्व बांग्र छैफ़, ॐाशन बाइक्य शृङि #4 ।। ७ई** শারীরিঞ্চ ঞ্জঞ্জিমিধৰ বৰ্ণন করিয়া শেষে কবি কহিতেছেন, ক্ষত্রিয়ের মেধঙ্কণ্ডাধী"ক্ষত্রিয়োচিত কাৰ্য্যকরণক্ষম দেইকে আর দরিয়াছে। ঠক দেখুন ; কবি কহিতেছেন বড় লোক হইতে গেলে দেস #*। দেহ উন্নত না হইলে তাহাতে উন্নত গুণের সমাবেশ হওয়-সপ্তাবিত নহে। যুক্তিতে ইহা বোধ হইতেছে, প্রত্যক্ষও দেখা যাইতেড়ে ; নাহার শীর প্রশস্ত, ললাট উন্নত, সেই ব্যক্তি উন্নতগুণের সাধারভূত হয়। গাছার দেহ ক্ষুদ্র, মস্তক সঙ্কীর্ণ, ললাট আছে কি না সৰ্নেহ,স্থল, তাহার গুণও পাঞ্জ সেই প্রকার সঙ্কীর্ণ ও নিকৃষ্ট হইয়া থাকে। সামুদ্রিক শাস্ত্রকারের ‘বলিয়া ( > )
পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।