হিন্দুসমাজের বর্তমান শোচনীয় অবস্থা। రిరి বালবিধবা বা যুবতীবিধবা রমণীর পক্ষে পালন করা কতদূর সাধ্য। এবম্বিধ কঠোর শাসনাধীনে রাখিয়া অবল অশিক্ষিত যুবতীর কথা ছাড়িয়া দিয়৷ বলুন দেখি, কয় জন কৃতবিদ্য স্বসংস্কৃত যুব নিজ নিজ দুঃখভারাবনত জীবনতরীকে এই উত্তাল তরঙ্গায়িত সংসার সমুদ্রে নিৰ্ব্বিঘ্নে ভাসাইয়া রাখিতে সক্ষম আছেন । ( ১ ) “ তামূলtভ্যঞ্জনং চৈব কাংস্যপাত্ৰে চ ভোজনং। যুতিশ্চ ব্রহ্মচারী চ বিধবা চ বিবর্জয়েৎ ॥ " (আয়ুৰ্ব্বেদোক্ত পরিভাষাস্থতি ) অর্থাং যতি ব্ৰহ্মচারী ও বিধবা স্ত্রীলোক তামূল ভক্ষণ ও কাংস্যপাত্রে ভোজন করিবে না । জিজ্ঞাসা করি, কোন হিন্দু গৃহস্থের পরিবার মধ্যে আজকাল বাল বিধবা রমণীরা এরূপ নিয়ম পালন করিয়া থাকেন ? (২) “ একfহারঃ সদা কার্য্যোঃ ন দ্বিতীয়ঃ কদাচন । পর্যাঙ্কশায়িনী নারী বিধবা পতিয়েং পতিং ॥ গন্ধদ্রব্যস্য সম্ভোগে। নৈৰ কাৰ্য্যস্তয় পুনঃ । তৰ্পণং প্রত্যহং কাৰ্য্যং তস্থু: কুশতিলোদকৈ ৷ ” (ইতি মদন পারিজাত ) বিধবা ভামিনীগণ একাহার করিবেন, কখন পর্য্যঙ্কে শয়ন করিবেন না । করিলে মৃত পতি নরকস্থ হইবেন! তাহারা সুগন্ধি দ্রব্যের আভ্রাণ লইবেন না, পরস্তু মৃত পতির উদ্দেশে নিত্য কুশ তিলাদি হস্তে লইয়া তৰ্পণ করিবেন ! কি জুলুম ! এই কঠোর নিয়মানুসারে জীবনযাত্র অতিবাহিত কর। কি সহজ ব্যাপার? ইহা কি মুখস্পর্শ মুকুমারমতি কামিনী পুষ্পবৎ কোমলকান্তি সরল হিন্দুবালাদিগের শোভা পায় ? কোথায় তাহার। আদরিণী হইয়া গৃহলক্ষ্মীরূপে বিরাজমান থাকিবে, না, একেবারে উদাসিনী হইয়া ভৈরবী মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া গৈরিক বস্ত্রাবৃত হইয়া মৃত পতিকে নিত্য স্মরণ করিয়া তৰ্পণ করিতে বসিবে ! উঃ ! কি নিদারুণ শাস্তি ! কোথায় শোকের কারণ ভুলিবার জন্য লোক সাধ্যমত চেষ্টা পায়, শোকাঘাত পাইবামাত্র শোক স্থান ছাড়িয়া দূরদেশে গিয়া অবস্থান করত পূৰ্ব্বণইৰ বিস্মরণ হইবার উপায় অবলম্বন করে, কিন্তু হিন্দু বিধবাদিগকে এখানে भद्रांद्र उं★द्र थॉफ़ांद्र व निउ ,थाई:छ श्रद । निष्ठ] श्रङांत्रिीनौ दिक्षतां
পাতা:কল্পদ্রুম তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩৩৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।