૧૯૬ কল্পদ্রুম | ধ্যে মীরাবাই, চৈতন্য সম্প্রদায়, কৰ্ত্তাভজা, রাম, ন্যাড়া, আউল, হজরতী, গোবরাই, পাগলনার্থী, তিবতী, চুহড়পহী, কুড়াপী, চরণদাসী, স্ত্রীস্বাধীনতার নিশান হস্তে অগ্রসর হইয়াছিলেন কোথায় ? তাহদের ধৰ্ম্মভাব ও সমাজ সংস্করণ
মহাব্ৰতে ব্ৰতী হইয়া স্ত্রীলোকদিগকে বহিরে भैntääärअहिंडaईन, हेउिभरथा ॐाशबा ८ष विज्ञक्रन शिक्र श्राईशांছেন, তাহা কাহারও অবিদিত নাই। সতর্ক হইতে না পারিলে পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব সম্প্রদায়ের মত ইহাদিগকে পরায়ুখ হইতে হইবেই হইবে । যথার্থ জ্ঞানের উন্মেষ ও ধৰ্ম্মপ্রভা প্রদীপ্ত হইলে মানব প্রকৃতি তার চাপ থাকিতে পারে । তখন আর কোন অবরোধ মানে না । ( স্ত্রীপুরুষের মিশামিশিকে কেছ কেছ স্ত্রীস্বাধীনতার পরা কাষ্ঠী মনে করেন, কিন্তু তাহারা যে অনেক স্থলে নিতান্ত প্রবঞ্চিত হন, তাহাতে বিন্দুমাত্র সংশয় নাই। এরূপ মিশ্রভাব হিন্দুতীর্থ শ্রমে বহুকালাবধি প্রচলিত হইয়া আসিতেছে, কিন্তু তদ্বারা কি শুভ ফল ফলিয়াছে ? বরং এরূপ বিমিশ্রত নিবন্ধন নানা অপবিত্র তা প্রশ্ৰয় পাইয়াছে। এজন্য হিন্দু তীর্থস্থান পরিত্যাগ করিয়া সাধু শান্ত মহাত্মাগণ বিজন গহনে প্রবিষ্ট হইয়াছেন। পূৰ্ব্বে তীর্থে গিয়া কলুষরাশি ধৌত করিয়া লোক বিশুদ্ধ হইত, আজ কাল তীর্থ সম্পূর্ণ বিপরীত ভাব ধারণ করিয়াছে। ধৰ্ম্মক্ষেত্রে পুরুষজাতি যদি স্ত্রীজাতির সহিত পবিত্রত রক্ষা করিতে ন পারিল, তবে প্রলোভন সঙ্কুল সংসার বাজারে ঘুরিয়া ঘুরিয়া যে তােহ রক্ষা করিতে পারিবে, ইহা বিশ্বাস করা যায় না। ইংরাজদের গির্জায় যেমন অনেক সময় নবপ্রেমহ্রাগের প্রথম স্বত্র পাত হয়, তেমনি স্ত্রীস্বাধীনতাপ্রিয় অপরাপর ধৰ্ম্মসমাজে যে সেরূপ প্রেমতরঙ্গে যুবক যুবতীর মন নৃত্য করে না, কে সাহস করিয়া বলিতে পারে ? ধৰ্ম্মপুত্র যুধিষ্ঠিরের মন যখম তাহার মাত কুন্তীর প্রতি আসক্ত হইয়াছিল! তখন ধৰ্ম্মামোদপ্রিয় "ভ্রাতাদের " মন সকল সময় অনুঢ়ী যুবতীর সঙ্গে মিশিয়া যে বিশুদ্ধতা রক্ষা করিতে পারে, ইহা কোন মতে বিশ্বাস করিতে পারি না । আমাদের এ কথায় কেহ চটিবেন না, আমরা কাহাকে লক্ষ্য করির বলিতেছি না, আমরা যাহা দেখিয়াছি, যাহা শুনিয়াছি এবং >汉