পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২০০

S e o কল্পদ্রুম | এক দিন অৰ্দ্ধর ত্রিতে রাজার নিদ্রাভঙ্গ হইল,—উঠিয়া দেখিলেন গৃহ মধ্যে অগ্নি প্ৰজলিত রহিয়াছে, কিন্তু দীপাধারে বৰ্ত্তিকা নিৰ্ব্বাণোন্মুখী হই য়াছে। নৃপতি ভৃত্যদিগকে ডাকিলেন ; কিন্তু সকলেই নিদ্রা যাইতেছিল,এক মাতৃগুপ্ত জাগরিত ছিলেন। রাজাজ্ঞানুসারে কবি বর্তিক উজ্জ্বল করিয়া দিলে, ভূপতি জিজ্ঞাসা করিলেন—“এখনও কত রাত্রি আছে ? মাতৃগুপ্ত বিনীতভাবে কহিলেন—‘মহারাজ ! এখনও একপ্রহর রাত্রি আছে। ভূপাল বিস্ময়াপন্ন হইয়া জিজ্ঞাসিলেন—“সে কি, রাত্রিতে তোমার নিদ্রা হয় না কেন ? এক প্রহর রাত্রি আছে তুমি কিরূপে জানিলে ? কবিবর দেখিলেন র্তাহার প্রাক্তনের শুভাশুভ স্থির নিশ্চিত করিবার এই উপযুক্ত অবসর, অতএব তৎক্ষণাৎ এই শ্লোক রচনা করিয়া কহিলেন । শীতেনোৰূষিতস্য মাসমশিবঞ্চিৰণিৰে মজ্জত: শাস্তাগ্নিং স্কুটতাধরস্য ধমত: ক্ষুৎক্ষামকণ্ঠস্যমে । নিদ্রাকাপ্যবমানিতেব দয়িতা সভ্যজ্য দূরংগতা ( ৫ ) সৎপাত্রপ্রতিপাদিতেব বসুধা ন ক্ষীয়তে শৰ্ব্বরী ॥ ৩ । ১৯১ । আমি সৰ্ব্বদা চিন্তসাগরে মগ্ন আছি । শীঙ্গে নিতান্ত কাতর ; ক্ষুধায় বাক্যের স্কৃপ্তি হয় না ; ওষ্ঠ কম্পিত হইতেছে, অবমানিত স্ত্রীর ন্যায় নিদ্রা আমাকে পরিত্যাগ করিয়া দূরে পলায়ন করিয়াছে ; এবং ধাৰ্ম্মিক রাজা যেমন দীর্ঘকাল রাজত্ব করেন, যামিনী ও আমার পক্ষে ঠিক সেইরূপ হইয়াছে,—শীব্র প্রভাত হইতেছে না। মাতৃ গুপ্তের এইরূপ কাতরোক্তি শুনিয়া দয়াদ্র চিত্ত নৃপতির অস্তঃকরণ করুণারসে দ্রবীভূত হইল। তিনি আপনাকে কত তিরস্কার করিয়া কিরূপে কবির গুণসদৃশ পুরস্কার দিবেন তাহাই ভাবিতে লাগিলেন। তৎকালে কাশ্মী রের রাজ-সিংহাসন শূন্য । রাজ্যভার গ্রহণ করে এমন সংপাত্র তথায় কেহই ছিলেন না ; এজন্য প্রজাবৰ্গ রাজা বিক্রমাদিত্যের নিকট একজন দক্ষ শাসনকর্ক চাহিয়া ছিল । মাতৃ গুপ্তের বিদ্যাবুদ্ধি, সবিবেচনা দয়াদক্ষিণগুণে নৃপতি সন্তুষ্ট হইয় তাহাকেই সেই পদে মনোনীত করিলেন । কবি রাজার সনদপত্র লইল। কিরূপে কাশ্মীরে যাত্রা করিলেন এবং কিরূপ অাদরের সহিত তথায় রাজপদে অভিসিক্ত হইয়াছিলেন তাহা এখানে উল্লেখ করিবার (•) कलिकाठात्र नरकुंड दिनाजप्द्रब शूखकोणब्रश्डि ब्राबठब्रविनौटङ–ीब्रप्ञ्जर्सीथरेञान भूशषत्रमूबिठ जमन्त्रक *? पृहे हछ । .