পাতা:কাঙাল হরিনাথ - জলধর সেন.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कांक्षांक्षी शब्रिनाथ V) লব্ধপ্রতিষ্ঠ লেখক হইয়াছিলেন। তাঁহার ‘বিষাদ-সিন্ধু তাহাকে অমর করিয়া রাখিবে। মীর মশারফ কাঙ্গালের প্রকাশিত “গ্রামবার্তা প্রকাশিকা।” পত্রিকার লেখক ছিলেন। আমরা যখন স্কুলে পড়িতাম তখন প্ৰতি সপ্তাহে মীর সাহেবের লেখা পড়িবার জন্য যে কত আগ্ৰহ হইত। তাহা বলিতে পারি না। তিনি প্ৰবন্ধের নিয়ে নিজের নাম দিতেন না-লিখিতেন “গৌরীতটবাসী মশা”। এই ‘মশার’ লিখিত গদ্য-পদ্য সন্দর্ভ পাঠ করিয়া আমরা যে কত উপকৃত হইয়াছি তাহ বলিতে পারি না। তাঁহার ‘গৌরী সেতু', তাহার “উদাসীন ফকিরের মনের কথা”, র্তাহার “গাজি মিঞার বস্তানি” আর র্তাহার অমূল্য রত্ন “বিষাদ-সিন্ধু” যে আমরা কতবার পড়িয়াছি তাহার সংখ্যা করা যায় না। বৃদ্ধ বয়সেও তিনি বাঙ্গালা সাহিত্যের জন্য কত পরিশ্রম করিয়াছেন। আমাকে বলিয়াছিলেন, “তোমাকে নীলবিদ্রোহ সম্বন্ধে অনেক “নোট’ দিয়া যাইব, তুমি একখানি ইতিহাস লিখিও । আমি এ বয়সে আর পরিলাম DD S S DBDDD BBBDB BD SSBBLSSDL DBD DBBD DDSS SDBD BDBS দিগকে ফাঁকি দিয়া দুই বৎসর হইল সাধনোচিত ধামে চলিয়া গিয়াছেন। এতদিনের মধ্যে এমন একজন একনিষ্ঠ ও সাহিত্য-সেবকের নাম কেহই করেন নাই। আমাদের সৌভাগ্যক্রমে চুচুড়ার সাহিত্য-সম্মিলনের অধিবেশনে অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি শ্রদ্ধাস্পদ সাহিত্যাচাৰ্য্য শ্ৰীযুক্ত অক্ষয়চন্দ্র সরকার মহাশয় মীর মশারফ হােসেনের পরলোকগমনে শোক প্ৰকাশ করিয়াছিলেন এবং তাহার গুণবৰ্ণনা করিয়াছিলেন। - যাক সে কথা। আমি যে সময়ের কথা বলিতেছি, সেই সময়ে একদিন মীর মশারফ হোসেন কুমারখালীতে কাঙ্গালের কুটীরে উপস্থিত হইলেন এবং ফিকির চাঁদের দলকে, তাহার বাড়ীতে লইয়া যাইবার অভিপ্ৰায় প্ৰকাশ করিলেন। কাঙ্গাল সম্মত হইলেন। তিনি বলিলেন, “দলের