পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SV) কাঙ্গালের ঠাকুর নিয়ে কঁদতে লাগলেন-আমাকে আর কি সাস্তুনা দেবেন। একটু পরে নিজে কিঞ্চিৎ শান্ত হয়ে বললেন, “বাবা, আর কেঁদে কি করবে। জগন্নাথ তাকে টেনেছিলেন, তাই তিনি চলে গেছেন। তুমি ত সবই বোঝ বাবা, তোমাকে আর কি বলব। হায় হায়, বিদেশে-বিভূয়ে কেমন করেই তার প্ৰাণটা বেরিয়ে গিয়েছে।” তখনও কান্না থামে না ; আমার শরীরের সব শুকিয়ে গিয়েছে ; চক্ষে জল আসবে কোথা থেকে । রাত্ৰিতে কাকার মুখে যা শুনলাম, তার সংক্ষেপ কথা। এই যে, ফিরবার সময় কোন একটা চটিতে এসে মায়ের ওলাউঠা হয় । সেখানে আর ডাক্তার-কবিরাজ কোথায় পাওয়া যাবে। চটওয়াল ঘর থেকে তাড়িয়ে দিতে চায় ; সঙ্গীরা অন্য চিটিতে চলে গেল, চটওয়ালাকে বেশী পয়সা দিয়ে কাকা সারারাত্ৰি মায়ের সেবা করলেন । কিছুতেই কিছু হোলো না, একেবারে সাক্ষাৎ কাল এসে ধরেছিল । ভোরের বেলায় মার দেহত্যাগ হলে কাকা

  • প্ৰায় ত্ৰিশ টাকা খরচ করে অনেক কষ্টে লোকজন ডেকে

মায়ের সৎকার করেছিলেন। সঙ্গী যাত্রীরা ভোয়েই সে চটি ছেড়ে এগিয়ে গিয়েছিল ; কাকা অনেক কষ্ট্রে এসে BDBDD DBB KDSS S DDg BDBBBDB BDBK SSS SBBD DDDS বাড়ী এলেন, সেদিন ১৫ই শ্রাবণ।। ৮দিন হইল মা দেহ V5Jt5 KFC3Cg |