পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S) 9 আনন্দময়ী দ্রব্যাদি যথাসম্ভব সংগৃহীত হইল । ঠাণ্ডা মল্লিক। এ ব্যাপার ঘূণাক্ষরেও জানিতে পারিলেন না । সপ্তমীর দিন প্ৰত্যুষে শয্যাত্যাগ করিয়াই মল্পিক তা হ’ব ভগিনীকে বলিলেন, “আমাকে এখনি একবার ফুলতলা ? ? বাজারে যেতে হচ্ছে । ময়রাদের বিশ্বাস নেই, তারা ‘দি সময়মত সন্দেশ না নিয়ে আসে, তা’হলে বড়ই মুঙ্গিল ঠােক { আমি একবার গিয়ে দেখে আসি ; এই ঘণ্টা-দুইয়ের মধ্যেই ফিরে আসবে।” এই বলিয়া মল্লিক ফুলতলায় চলিয়া গেলেন। তথন তাহার অনুপস্থিতির সুযোগ পাইয়া সুবক দল সপ্তমী- পূজ’ ৰ দ্রব্যাদি আনিয়া উপস্থিত করিল। সাতটা বাজিতে না বাজিতেই পুরোহিত মহেশ ভ ম চা”। সমস্ত দ্রব্য গোছাইয়া লইয়া পূজায় বসিলেন ; বাহ্মণ স্বাক্য ৭ আয়োজন করিয়া দিতে লাগিল । একটু পরেই ঠাণ্ডা ময়িক বাড়ীতে আসিয়া দেখেন, **উ্যুহার পুরোহিত মহেশ ভট্টাচাৰ্য্য যথারীতি পূজা আর & করিয়া দিয়াছেন ; পূজার দ্ৰব্য-সম্ভারে চণ্ডীমণ্ডপ রহিয়াছে। সামান্য একটুও ত্ৰিকূট নাই । এই দৃশ্য দেখিয়া মল্লিক স্তম্ভি ত হইয়া দাড়াইয়া ব্লছিলেন । তিনি যে কি বলিবেন, কি করিবেন, কিছুই স্থির করিতে পারিলেন না । ২ সহসা তাঁর্তাহার দৃষ্টি দুর্গা-ঠাকুরাণীর দিকে আকৃষ্ট হইল :