পাতা:কাঞ্চনমালা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাঞ্চনমালা দূত আসিয়া তাহাকেও পত্র দিল, পত্রের শেষ অংশ পড়িয়া তাহার বড়ই কষ্ট হইল। সে তক্ষশীলা গমনের অনুমতি তিস্যরক্ষার নিকট প্রার্থনা করিল। তিস্যরক্ষা যুদ্ধস্থলে স্ত্রীলোকের যাওয়া উচিত নয় বলিয়া যাইতে দিলেন না। কাঞ্চনের যাওয়া হইল না এবং সে বড় বিষন্ন হইল। তাহার হাসিখুসীি ও প্ৰফুল্লভাব দিনকত বড় একটা দেখা গেল না। দুই পাঁচদিন পরে আবার যে সেই হইল, কুণালের নিকট হইতে সদ্ধৰ্ম্মের জয় সংবাদ এবং কুণালের অবিচলিত প্ৰণয়ের চিহ্নসকল প্ৰাপ্ত হইতে লাগিল। কাঞ্চন ইহাতেই সুখী। ওদিকে যথাসময়ে কুণালের নিকট তিষ্যরক্ষার রাজ্যারোহণ বার্তা পহুছিল । তৎপরদিন যুদ্ধজয় শ্ৰবণে মহারাণী বড় আনন্দিত হইয়াছেন সংবাদ আসিল । তৎপরে কুঞ্জর কর্ণকে ছাড়িয়া দিবার আজ্ঞা আসিল, কুণাল তাহাকে ছাড়িয়া দিলেন। তৎপর দিন পত্ৰ আসিল যে কুঞ্জরকর্ণ আমায় “মা”। বলিয়াছে, অতএব আমি তাহাকেই তক্ষশীলায় শাসনকৰ্ত্তা করিা SS