পাতা:কাঞ্চনমালা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাঞ্চনমালা দুলিতেছে । তিনি যতবার হাত নাড়িতেছেন, ভূমিচম্পক ততবার তাহার নাকের উপর পড়িয়া তাহার। ভ্ৰাণেন্দ্ৰিয় শীতল করিয়া দিতেছে । রমণীর অঙ্গে সমস্ত পুষ্প আভরণ, পুষ্পের কঙ্কণ, পুষ্পের মুকুট, পুষ্পের হার, পুষ্পের অঙ্গদ, পুষ্পের অবতৎস, পুস্পনিৰ্ম্মিত গ্রীবা-ভূষণ । তিনি মাল৷ গাঁথিতেছেন, আর সেইগুলি নড়িতেছে, দুলিতেছে । পুষ্পরাশি যত কমিয়া আসিতেছে, দুজনে তত নিকট হইতেছেন, ততই কাছে আসিতেছেন। এক একখানি গহনা গাথা হইতেছে, আর উহ। যথাস্থানে পরান হইতেছে, আর দেখা হইতেছে । একে তি যখনই দেখা যায় তখনই নূতন, তাহাতে আবার নূতন নূতন গহনা, বড়ই নূতন বলিয়া বোধ হইতে লাগিল। ক্ৰমে যত পুস্পরাশি ফুরাইয়া আসিতে লাগিল, প্ৰণয়িযুগল ততই বসিতে লাগিলেন। মনে মনে বাসনা, সমস্ত পুষ্পাভরণ প্ৰস্তুত হইলে খানিক দুজনে একটু “গল্প করিয়া যান ; দুইজনে সেই পুস্পাভারণে ভূষিত Y O