পাতা:কাঞ্চনমালা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3व्ल করিতে পারে নাই। এক্ষণে তাহারা সুন্দরী কোথায় গেল, খোজ করিতে আরম্ভ করিতে লাগিল । অধিক ক্ষণ খুঁজিতে হইল না। সন্ধান করিয়া, সন্ধান করিয়া, বৃক্ষমূলে রক্তাম্বর দেখিয়া তদাভিমুখে । সাত আট জন ধাবিত হইল। যখন কাঞ্চন দেখিলেন, লুকান আর থাকা-গেল না, তখন তিনি সত্বর বৃক্ষারোহণ করুিলেন। বৃক্ষের শাখায় দণ্ডায়মান হইয়া উচ্চৈঃস্বরে সৈনিকগণকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, আমি পতি-অন্বেষণে বহুদূর হইতে আসিতেছি, আমার পতি তক্ষশিলায় বন্দী আছেন, “আমি তথায় যাইব, আমায় বাধা দিও না । একজন সৈনিক উচ্চৈঃস্বরে হাস্য করিয়া বলিল, ততদূর যাইতে হইবে না, এই স্থানেই পতি লাভ করিবে । আর একজন বলিল, পতির অন্বেষণে না উপ-পতির ? দুই, তিন জন সত্বর বৃক্ষ আরোহণ করিতে লাগিল ; কাঞ্চন বলিল, বৃক্ষে উঠিও না, এক পদাঘাতে ভূমিতে নিক্ষেপ করিব। সকলে হাস্য ΝΣ Σ