পাতা:কাঞ্চনমালা - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাঞ্চনমালা তাহার। ইহলোকেই নির্বাণ লাভ হইবে । যেমন, কৌমুদী স্রোত এক প্রস্রবণ হইতে বহির্গত হইয়। অবিরতধারে ব্ৰহ্মাণ্ডভাণ্ডোদর পূরিত করে, তেমনি অশোকের যশঃ একমাত্র প্রস্রবণ হইতে বহির্গত হইয়া দিগিদগন্তর আচ্ছাদিত করুক।” সকলে মুগ্ধ হইয়া দেবদম্পতীর আশীৰ্বাদ শুনিতে লাগিলেন, মহারাজ অশোক দেখিতে লাগিলেন। দিশ্বলয় সমুদ্র জলে পূর্ণ হইয়াছে। তঁহার কেন্দ্ৰস্থ দ্বীপে তিনি বসিয়া আছেন । তাহার চারিদিকে দ্বীপমালা। উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম, ঈশান, বায়ু, অগ্নি ও নৈঋত যে দিকে চা ও দ্বীপের পর দ্বীপ, তাহার পর দ্বীপ, অনন্ত দ্বীপমালা অনন্ত দিথলয়ে লীন হইয়াছে, আর দেখা যায় না। প্ৰত্যেক দ্বীপে এক একটী বোধিদ্রুম ; এক একটী বৃক্ষের বহুকোটী পত্র, বহুকোটী ফল, বহুকোটী শাখা এবং বহুকোটী কাণ্ড । কোথাও পত্র সকল মরকতময়, স্বর্ণময় ফল, মৰ্ম্মরনিৰ্ম্মিত VV)