এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
বিরহানন্দ শিশুরে কোলে নিয়ে জুড়াইয়ে যেত বুক, আকাশে বিকশিত তোরি মত স্নেহ-মুখ । দেখিলে আঁখি রাঙা পাখাভাঙা পার্থীটি “আহাহা” ধ্বনি তোর প্রাণে মোর দিত দুখ । মুছালে ভূখনীর ছখিনীর তাখিটি, জাগিত মনে ত্বর দয়াভর তোর সুখ । সারাটা দিনমান রচি গান কত না ! তোমারি পাশে রহি যেন কহি বেদন কানন মরমরে কত স্বরে কহিত, ধবনিত যেন দিশে তোমারি সে রচনা | সতত দুরে কাছে আগে পাছে বহিত তোমারি যত কথা পাতা-লতা ঝরণা । তোমারে আঁকিতাম, রাখিতাম ধরিয়া বিরহ চায়াতল সুশীতল করিয়া । কখনো দেখি যেন স্নানহেন মুখানি, কখনো আঁখিপুটে হাসি উঠে ভরিয়া । কখনো সারারাত ধরি’ হাত দুখানি রহি গো বেশবাসে কেশপাশে মরিয়া । >a>