এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
যোগিয়া ভাবিতেছি মনে মনে কোথা কোন উপবনে কি ভাবে সে গাইছে না জানি, চোখে তা’র অশ্ররেখা, একটু দেছে কি দেখা, ছড়ায়েছে চরণ দুখানি । তা’র কি পায়ের কাছে বাশিটি পড়িয়া আছে— আলো ছায় পড়েছে কপোলে । মলিন মালাটি তুলি ছিড়ি ছিড়ি পাতাগুলি ভাসাইছে সরসীর জলে । বিষাদ-কাহিনী তা’র সাধ যায় শুনিবার, কোন খানে তাহার ভবন। তাহার তাখির কাছে যার মুখ জেগে আছে তাহারে বা দেখিতে কেমন । একিরে আকুল ভাষা ! প্রাণের নিরাশ আশা পল্লবের মৰ্ম্মরে মিশালো । না জানি কাহারে চায় তা’র দেখা নাহি পায় স্নান তাই প্রভাতের আলো । এমন কত না প্রাতে চাহিয়া আকাশ পাতে কত লোক ফেলেছে নিশ্বাস, সে সব প্রভাত গেছে তা’রা তা’র সাথে গেছে লয়ে গেছে হৃদয়-হুতাশ । এমন কত না আশা কত স্নান ভালবাসা প্রতিদিন পড়িছে ঝরিয়া, >○