শ্রাবণের পত্র নেই বাশি, নেই বঁধু, নেই রে যৌবন-মধু, মুচেছে পথিক-বধু সজল নয়ান ! যেনরে সরম টুটে। কদম্ব আর না ফুটে, কেতকী শিহরি’ উঠে করে না আকুল ! কেবল জগৎটাকে জড়ায়ে সহস্ৰ পাকে গবমেণ্ট পড়ে থাকে বিরাট বিপুল । বিষম রাক্ষস ওটা, মেলিয়া অাপিষ-কোটা গ্রাস করে গোটা গোটা বন্ধুবান্ধবেরে, বৃহৎ বিদেশে দেশে কে কোথা তলায় শেষে কোথাকার সর্বলনেশে সবিলসের ফেরে । এ দিকে বাদর ভরা, নবান শ্যামল ধরা নিশিদিন জল-ঝরা সঘন গগন । এ দিকে ঘরের কোণে বিরহিণী বাতায়নে দিগন্তে তমালবনে নয়ন মগন । হেটমুণ্ড করি হেট্ fNCE RFE agitate, খালি রেখে খালি পেট ভরিছ কাগজ, এ দিকে যে গোরা মিলে কালা বন্ধু লুটে নিলে, তা’র বেলা কি করিলে নাই কোনো খোজ ! দেখিছ না আঁখি খুলে’ ম্যাঞ্চে লিভারপুলে দেশী শিল্প জলে গুলে করিল Finish ! “আষাঢ়ে গল্প” সেই কই ! সেও বুঝি গেল ওই আমাদের নিতান্তই দেশের জিনিষ । ૨8જે
পাতা:কাব্যগ্রন্থ (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।