পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গলার গীতিকবিতা GDS) মুখ দেখিয়া মা উমা তখন শান্ত হইল। তখন দ্রষ্টা শ্ৰীীরামপ্রসাদ マ何でマて返エー “জগজননী যার ঘরে ।” মেয়ের মুখ দেখিয়া সেই ৰিশ্বমাতার রূপের কল্পনা ও ধ্যান মনে পড়িল। শুধু মনে পড়িল নয়, জাতির জীবনের ধারায় যে পৌরাণিকী কল্পনা, আজও পৰ্য্যন্ত তাহার মেরুদণ্ড হইয়া আছে, তাহার ভিতর দিয়া সেই জগন্মাতার ভাবটীকেও মিলাইয়াছেন । তাহার পর মেয়ে ঘুমাইয়। পড়িল । এই যে বাৎসল্য রসের ছবি, ইঙ্গা বাঙ্গলার ঘোরো রস DBDS DBBDBB DBBBD DDD S S BBBDD DBBBDB BDB DDD DDD S বাঙ্গলার সকল রং গঠন হাবভাব সকলই আছে, অথচ কাব্যের, গানের যে প্ৰাণ যেরূপ রূপান্তর, তাহাও হইয়াছে। যখন পেটের যেয়ের মুখে বিশ্বমায়ের রূপ এমন করিয়া ফুটিয়া উঠে, তখনই রূপান্তর হয়। আমি তুলনায় সমালোচনা করিতে চাই না। আমি আধুনিক বাৎসল্য-রাসের একটি বাঙ্গলা কবিতার প্রাণ এমনি করিয়া খুজিয়া দেখিতে চাই । খোকা মায়ে শুধায় ডেকে, এলেম আমি কোথা থেকে, কোন খেনে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে ? মা শুনে কন হেসে কেন্দে, খোকারে তার বুকে বেঁধে, ইচ্ছা হয়ে ছিলি মনের মাঝারে। ছিলি আমার পুতুল খেলায়, " ভোরে শিব-পুজার বেলায়, 6डiद्ध अभि cडgथछेि कiब १igईि ।