পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৮৩

বাঙ্গলার গীতিকবিতা brS যুগে যুগে মহাপ্ৰাণের ভিতর সেই লীলা-অা দাস-চঞ্চল, মূৰ্ত্তিতে বাঙ্গলা ও ভারতবর্ষ মুখরিত ও বিকসিত । যাহ। জাতির প্রাণের ভিতর দিয়া যুগযুগান্তর ধরিয়া তাঙ্কার ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম, আচার ব্যবহার, ইহলোক-পরলোককে ভাঙ্গা-গড়ার ভিতর দিয়া লইয়া আসিতেছে, “ তাহাকে রূপক বলিয়া, রকম করিয়া, পাশ্চাত্যের রূপক লইয়া, এত মাতামাতি করিলে চলিবে কেন ? চটুলতায় কোন অধাত্মসাধন হয় না। যাহারা দেশের দশকৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া, দেশের অন্তরঙ্গী-সাধনা ভূইতে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করিয়াছে, যাহাদের প্রতি কথায়, প্ৰতি ভাবে, প্ৰতি কাৰ্য্যে পশ্চিমী সেপাইয়ের খাড়া নজীর দেখাইতে হয়, যাহারা সংসাবে জন্ম লইয়া নিজেদের প্রাণকে প্ৰতিনিয়তই নিজের ছলনা করে, যে আলোক তপস্যার দ্বারা প্ৰাণের পরতে পরতে ঝলটি য় উঠে, আ আত্মার সে স্বানুভূতি যাতাদেব নাই, যাহাদের জীবনটা নিজেদের কাছেই রূপক, তাহাদিগকে বলিবার আমার আর কিছুই নাই ; শুধু এইটুকুমাত্র যে, আপনার আত্মার পথ ধরিয়ো বাঙ্গলার নবজীবনয়-উষার প্রাক্কালে, নবেদিত সুৰ্য্যের দিকে মুখ ফিরাইয়া দেশের সী ধনাত্ন’ ধারাত্ন মধ্য দিয়া নিজের বৈশিষ্ট্যকে রক্ষা করিয়া, অ্যা "নার কল্যাণের পানে মুখ তুলিয়া, মন মুখ এক কর; তবে বাঙ্গলার আত্মস্থ সাধনার স ব্যক উপলদ্ধি করিতে KBBDBDS S SBBBSBBBK S Sq BBDSDBDBLBBS DBDS0SDDLLD নিজেদের জীবনের সুখ, দুঃখ, প্ৰেম, ভালবাসা, মিলন, বিরহ, সমাজের সহিত বিরোধ, প্ৰাণ-ধৰ্ম্মের সঙ্গে প্ৰচলিত আচার, অনাচার, তান্ত্রিকআচারের সঙ্গে বিরোধ ও মিলন, স্বাভাবিক হইবার সহজ হইবার যে একটা প্ৰবল আকাজক্ষা আছে, তাহারি কথা-এই বাঙ্গল কবিতার ভিতর হইতে আমি দেখাইতে চাই । যে সকল কল্পকলার ধারায় এই বাঙ্গলা শ্রেষ্ট, এই চণ্ডিীদাসের ও রামপ্রসাদের গান বাঙ্গলার সেই V)