পাতা:কাব্য-গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ) - জলধর সেন.pdf/৩৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্য-গ্ৰন্থাবলী ধীরে ঘনাইয়া এল নিশার অাধার, • একে একে দশে দশে গগনে ভবনে জ্বলিতে লাগিল দীপ । ( চমকি রমণী যেন কোন দূর হ’তে আনিলেন ডাক উধাও চেতনাটিরে সংসার সীমায়, পশ্চাতে স্তম্ভিত স্বামী “তার’ হাতে করে, । কহিলেন, “দেখিলাম আজ, ছবি অ্যাকা, ছবি যেন, তুলি ল’য়ে আকিতেছে ছবি ! এমনই ডুবিতে হয় ধ্যানের সাগরে ৷” মিসেস মুখাৰ্জী স্নেহে টাইগারের গায়ে বুলাতে বুলাতে হাত কহিলেন ধীরে, যে রং ফলিয়াছিল। গগন-ফলকে, প্ৰকৃতির মায়াপটে, দুজন কি আছে সে রংয়ের কারিকার ? হাতে ও কি ?-“তার’ ?” মক্কেলের তাড়া বুঝি !”-“মক্কেল সে বটে, তাড়া নয়, বাড়ী-ভাড়া ! মাষ্টার নোলেন পাঠায়েছে এই “তার” ।”-“মাষ্টার নোলেন ?”- “নাম শুনিয়াছ এর,-নলিন ব্যানাজ । এরা প্ৰয়াগের এক বনিয়াদি ধনী, শিশুকালে পিতৃহীন এই বালকের ভার পড়ে মোর হাতে । নলিন এখন একজন গ্রাজুয়েট, চমৎকার ছেলে ! / !