छिब्र-शूदन-मज छांनिन छिद्र-यूर्णब्र ब्रनिर्नी, শিরীষ ফুলে পানূবাট তোর ফুল কদম-জঙ্গিনী । ছেসে কেঁদে সাধিয়ে সেধে চলিল, মনে রাখিল নে, মন্থতোরে মন্দ বলে,—তা তুই গায়ে মাধিস নে। কীৰ্ত্তিনাশা স্থা তোমার, জানিদনে তুই দীর্ষশোক, অপরাজিত কুঞ্জে নিতি হাসছে তোমার কাজল চোখ। 播 事 牵 制 কে বলে রে নেই কিছু তোর ? নেইক সাক্ষী গৌরবের ? কে বলে নেই হাওয়ায় নিশান পারিজাতের সৌরভের ? চোখ আছে যার দেখছে সে জন, অন্ধজনে দেখবে কি ? উযার আগে আলোর আভাস সকল চোখে ঠেকৃবে কি ? ষে জানে সে হিয়ায় জানে, জানে আপন চিত্তে গো, জানে প্রাণের গভীর ধ্যানে নও যে তুমি মিথ্যে গো । আছ তুমি, থাকবে তুমি, জগৎ জুড়ে জাগবে বশ, উথলে ফিরে উঠবে গো তোর তাম্র-মধুর গ্রাণের রস ; গরুড়ধ্বজে উষার নিশাস লাগছে ফিরে লাগছে গো, বিনতা তোর নতির নীড়ে গরুড় বুঝি জাগছে গো ! জাগছে গানে গানের তানে প্রাণের প্রবল আনন্দে, জাগছে জ্ঞানে আলোর পানে মেলছে পাখা স্বমনে, জাগছে ত্যাগে জাগছে ভোগে জাগছে দানের গৌরবে, আশার স্বসার জাগছে উষার স্বর্ণ কেশের সৌরভে । ধাত্রী ! তোমায় দেখছি আমি—দেখছি জগৎ-ধাত্রী-বেশ, জয়-গানে তোর প্রাণ ঢেলে মোর গঙ্গাহৃদি-ৰঙ্গদেশ ! 33
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/১২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।