বর্ষ বোধন তোমার নামে নোয়াই মাখা ওগো অনাম! অনিৰ্ব্বচনীয় ! প্রণাম করি হে পূর্ণ-কল্যাণ! প্রভাত পেলে যে প্রভা আজ, সেই প্রভা দাও প্রাণে আমার প্রিয়, আলোয় জাগো সকল-আলোর-ধ্যান! সম্মেহী সে ভাবছে—তোমার অব্যাহত কল্যাণের ধারা বন্ধুরতায় বিফল নরলোকে, চৰ্ম্মচোখের আর্শী হতে দিনে দিনে যাচ্ছে ঝরে পারা, এবার জ্যোতি জাগাও মনের চোখে। বীভৎস দুঃস্বপ্ন-ভরে বিশ্ব-হৃদয় উঠছে মুহু কেঁপে, হাসছে যেন ভৈরবী ভৈরবে ; ভয়ের মেঘে ঝাপসা আকাশ, ভয়ের ছায়া স্বৰ্য্যেরে রয় চেগে, সে ভয় প্রভু ! হরো মাভৈঃ' রবে। প্রতি শীতল এই পৃথিবী প্রেত-শিলা হয় যাদের উপদ্রবে, O রুদ্র-রূপে তাদের কর নত; দম্ভামূরের দন্ত কাড়ে, মুখে মধু কৈতবে—কৈটভে— মাটির তলে পাঠাও কীটের মত। 掌 ü 髒 鬱 事 রাজ-বিভূতি তোমার শুধু বিশ্বধাতা! তিন ভূবনের রাজা! ইঙ্গিতে যার জগৎ মরে বঁাচে ; মৃত্যু যাদের করবে ধুলো, বিড়ম্বনা তাদের রাজা সাজ৷ পোকার-খোৱাক তোমার আসন যাচে! মানুষ সাজে বজ্ৰধারী,তোমার বাদও নকল করে, ' স্পৰ্ধাভরে পূজার করে দাবী। शैछन्-रुद्रिdॉब ब्रांt१ नां, र उगवान् बह4-कां*ि शtब, দেবের ভোজ্যে মুখ দিয়ে খায় খাবি। ויטל
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/১৫৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।