কাৰ্য-সঞ্চয়ন “বিধাতারে জানাও নালিশ, স্থাবর গিরি কয়, কেউ বলে বৈকুণ্ঠে জানাও লাখ বলে “নয়, নয়, কঁদিতে মানের কান্না যেতে চাইনে কারু কাছে, ইজ্জতে ভাই রাখতে বজায় বল বাহুতেই আছে। করব যুদ্ধ, নেইক শ্রদ্ধা আর বাসবের পরে, পাশব বলে বলী বাসব বুঝেছি অন্তরে।” হঠাৎ শুনি নারদ মুনি আসেন দ্রুত পায়, যুদ্ধ স্থসাব্যস্ত হ'ল মুনির মন্ত্রণায় ! 擊 {} 臺 আজো যেন শুনছি কানে হাজার গলার মধ্যে থেকে, মৈনাকেরি কিশোর কণ্ঠ ছাপিয়ে সবায় উঠছে জেগে ; বলছে তেজী “কিসের শান্তি ? চাইনে শান্তি স্পষ্ট কহি, দেবতা হলে দস্থ্য কি চোর আমরা হব দেবদ্রোহী । স্বমেরু কোন দোষের দোষী ? সৰ্ব্বভূতের হিতৈষী সে। ইন্দ্র যে তার নিলেন সোনা—-স্তায় আচরণ বলব কিসে? দেব তা হলেও চোর অমরেশ, হরণ তিনি করেন ছলে, ‘বৃহৎ চৌর্য্য প্রায় সে শৌর্য্য”—এমন কথা চোরেই বলে, কিম্ব বলে তারাই যারা বিভীষিকায় ভক্তি করে— চোর সে যদি হয় জোরালো তারেই পূজে শ্রদ্ধা-ভরে। শ্রদ্ধেয় যে নয়কো জানি আমরা শ্রদ্ধা করব না তায়, স্বৰ্গপতির বজ্রভয়ে মাথা নত করব না পায় ; হেম-সুমেরুর হৃত সোনা দেবো নাকে হজম হতে, পাহাড় মোরা তিন কোটি ভাই কবৃব লড়াই বিধিমতে।” আকাশ জুড়ে বিপুলবপু উড়ল পাহাড় ক্রোর— ধরার উপগ্রহের মাল উদ্ধা হেন ঘোর ! S sty
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/১৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।