পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/১৮১

অন্ধ করে স্বৰ্য্য ওড়ে বিন্ধ্য বম্বমান, ধবল-গিরির ধবলিমায় চন্দ্রম সে স্নান ; তীর-বেগে ধায় ক্রৌঞ্চ পাহাড় ক্রৌঞ্চ-কুলের সাধ, নীল-গিরির নীলকান্তমণির নিৰ্ম্মিত ঠিক চাদ ; উদয়গিরি অস্তগিরি উড়ল একত্তর, মাল্যবান আর মলয়গিরি ছায় নভ-চত্বর ; চন্দ্রশেখর সঙ্গে মহা-মহেন্দ্ৰ পৰ্ব্বতলোমকূপে লাখ ঋষি নিয়ে উড়ল যুগপৎ ! সবার আগে চলল বেগে শৈল যুবরাজ মৈনাক মোর ;–ফেলতে মুছে শৈলকুলের লাজ । 事 事 鴞 আজো আমি দেখছি যেন দেখছি চোখের পর দিকে দিকে দিকৃপালের লড়ছে ভয়ঙ্কর ! মেঘের বরণ মহিষ-বাহন যুদ্ধ করেন যম, অগ্নি যোঝেন রক্তচক্ষু নিঃস্নেহ নিৰ্ম্মম । চোরাই সোনার কুমীর হোথা লড়েন কুবের বীর— সাজোয়া সোনার, সোনার খাড়া, সোনার ধনুক তীর পবন লড়েন উড়িয়ে ধূলো অন্ধ ক’রে চোখ, নিঋতি নীল বিষ প্লাবনে ধ্বংসিয়ে তিন লোক । স্বষ্টিনাশ যুদ্ধ চলে, আৰ্ত্ত চরাচর, আচম্বিতে দিগবরণে আসেন পুরন্দর। হেঁকে বলে বজ্ৰকণ্ঠে মাহুত মালতি— “প্রলয়-বাদী তোমরা পাহাড় নেহাৎ বাতুলই। বিধির স্বষ্টি করবে নষ্ট ? এই কি মনের আশ ? বিপ্লবে সব ডুবিয়ে দেবে ? করবে সৰ্ব্বনাশ ? ইক্স-দেবের শাসন-প্রথার করবে অমান্ত ?— প্রতিষ্ঠা বার বজে,—ও বা পরম গ্রামাণ্য ?" &నె গিরিরাণী