কাৰ্য-সঞ্চয়ন "
- ক্লষ্টভাষে কয় আকাশে মহেন্দ্ৰ পৰ্ব্বত,—
"চোরের উকীল ! আমরা মন, তোমরা সবাই সৎ ! লোভান্ধ ওই ইন্দ্র তোমার হরেন পরের ধন, পরের সোনা হজম ক’রে করেন আম্বালন । বৃহৎ চোরের আম্ফালনে টলছে না পাহাড়, ধৰ্ম্মনাশা ধৰ্ম্ম শোনাস যায় জলে যায় হাড় । পরস্ব নিশ্চিন্ত মনে, ইন্দ্র, কর ভোগ, তাম প্রতিবাদ করলে রোযো—এ যে বিষম রোগ ! যার ধন তার ভারি কসুর, ফিরিয়ে নিতে চায়, বিপ্লবের আর বাকী কিসে?—বজ হানা যায় । আর তবে বিলম্ব কেন ? বজ্ৰ হানো, বীর ! তাড়সে সাম্রাজ্য-পদের গৰ্ব্বে বাকী শির ! বিধান-কর্তা ! বিধান ভাঙো, জানাও আবার রোয । তোমার কমুর নয় সে কিছুই, পবের বেলাই দোষ । নেই মোটে হ্যায়ধৰ্ম্ম কিছুই, ছল আছে আর জোর, বলছি স্পষ্ট, ইন্দ্র নষ্ট, ইন্দ্ৰ সবল চোর!” 鲁 事 鲁 হঠাৎ গর্জে উঠল বজ্র ঝলসিয়ে ব্যোম্পথ, পড়ল ম.ও্য ছিন্নপাখা মহেন্দ্ৰ-পৰ্ব্বত। পড়ল বিন্ধ্য যোজন জুড়ে, পড়ল গোবৰ্দ্ধন, হারিয়ে গতি পঙ্গু পাহাড় পড়ল অগণন, গ্রহ তারার মতন যারা ফিরত গো স্বাধীন গরুড় সম আসঙ্কোচে ফিরত নিশিদিন অচল হ’তে দেখল তাদের, আমার দু’নয়ন ; দেখার বাকী ছিল তবু, তাই হ’ল দর্শন— হৰ্ষ-বিষাদ-মাখা ছবি—বীরত্ব পুত্রের— উদ্যত বজ্রাগ্নি আগে দীপ্তি সেই মুখের। > & о