এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
‘কুস্থানাদাপ কুস্থানাদপি স্বাগত, স্বাগত, বারাঙ্গনা ! তুমি কর ভাব-উপদেশ ; সোনা যে সকল ঠাই সোনা, যাই হ’ক পাত্র, কাল, দেশ। পীড়া পেলে পথের কুকুর, হও তুমি কাদির বিব্রত ;– ব্যথা তার করিবারে দুর, প্রাণ ঢেলে সেবিছ নিখুঁত ! উঠিছে সে খসিয়া শ্বসিয়া, উৰ্দ্ধ-মুখ উদ্গত-নয়ন ; শ্বসিয়া—ধ্বসিয়া পড়ে হিয়া-- তোমারো যে তাহারি মতন । হাসে লোক কান্ন। তোর দেখে, ক্ষুণ্ণ-দৃষ্টি–উত্তর তাহার ! এত দিন কিসে ছিল ঢেকে-- এ হৃদয়—উৎস মমতার ? দেখি তোর ভাব আজিকার— আনন্দাশ্র এল চক্ষু ভ'রে, বুদ্ধ তুমি—খ্ৰীষ্ট-অবতার,— দিনেকের—ক্ষণেকের তরে ! ‘রম্যাণি বীক্ষা ফাগুন-নিশি, গগন-ভরা তারা, তারার বনে নয়ন দিশাহারা ; কে জানে আজ কোন্ স্বপনে উঠেছে চাদ আৰু গগনে তারার গায়ে চাদের হাওয়া লেগেছে!