দেউল আগুলি গোয়াহ-খোয়ায় দিন সে ছবি অতুল আজো না দেখিয় চোখে । কি দোষে না জানি মোরে দেবী দয়াহীন না জানি কি গুণে অভয়া সদয় তোকে । ( ১৬ ) “অবাক্ ! অবাক! দেখা যদি পোল তার বর মাগি কোন পুরালি মনস্কাম ? চতুর্বর্গ করতলে সদা যার,— তার কাছে তুই চাহিলি শাখার দাম ? বুঝেছি, বুঝেছি, চেয়ে সেই চাদমুখে হয়ে গিয়েছিলি বুদ্ধি-বচন-হারা।" চমকে শাখারি,—ম্পন্দন জাগে বুকে, নয়নে দীপ্তি,—চিত্তের মাঝে সাড়া । হাত হতে তার খসিল শাখার পেটি, যে পথে এসেছে ছুটিল সে পথ ধরি’ তবে তো সে আজ দেবীরে এসেছে ভেটি', আগুন-লোচনা—সে তবে মহেশ্বরী ! ( २१ ) হরিণের বেগে ছুটিল শঙ্খ-বেণে, পিছে পিছে ধায় দেবল স্খলিত-গতি ; ঘাটে পৌছিয়া চাহে বিস্ময় মেনে ধামসের!-ঘাটে নাই লাবণ্যবতী ! নীরব পার্থীরা নাহিক কলধ্বনি, নির্জন দীঘি সারস ঝিমায় এক ; সুপ্ত বাতাসে উঠে মৃদ্ধ রণরণি' পদ্ম-ফুলের ক্ষীণ সৌরভ-লেখা ! ૨8છે
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/২৭১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।