¥tबHजशंद्रव মুকুমার হিয়া চরণে দলিয়া মান্বষে যন্ত্র করি’ শুীমা ধরণীর পুলকের হাসি নিয়োনা নিয়োনা হরি’ । আহা শিশু হিয়া উছলি উঠিয়া দূরে ফেলে দেয় সাজ, ধনী ও দীনের দুলাল মিলিয়া খেলিতে না মানে লাজ ! আজ শোনা যায় হৃদয় নিলয়ে প্রকৃতির মহাবাণী, তাই মাঝে মাঝে যেন থেমে আসে জগতের হানাহানি ; ওগো তবে আর—যাহা আপনার—তারে কেন রাখ দূরে + ওই শোন, শোন--রাগিণী নুতন ধ্বনিছে বিশ্বপুরে । জীমূত মজে সপ্ত সিন্ধু গাহিছে সাম্য-সাম, মন পবন নূতন মন্ত্ৰ জপিছে অবিশ্রাম! প্রভাত তপনে, গগনে, কিরণে পড়ে গেছে জানাজানি, মেদিনী ব্যাপিয়া তৃণে পল্লবে স্বগোপন কাণাকাণি ! পুরাণ বেদীতে উঠিছে দীপিয়া অভিনব হোমশিখা, এস কে পরিবে দীপ্ত ললাটে সাম্য-হোমের টীকা । কত না করিব উন্মাদ গীতি আজিকে শুনিতে পাই, বাছ প্রসারিয়া রয়েছে তাহারা আজি যেই দিকে চাই ! হে শুভ সময় ! গাহি তব জয়, আন’ বাঞ্ছিত ধন, অক্ষয় দানে ধনী ক’রে তুমি দাও মানুষের মন ; কর নিৰ্ম্মল, কর নিরাময়, কর তারে নির্ভয়, প্রেমের সরস পরশ আনিয়া দুর্জয়ে কর জয় । ভাই সে আবার আমুকু ফিরিয়া ভায়ের আলিঙ্গনে, ভস্ম হউক বিবাদ বিষাদ যজ্ঞের হুতাশনে ; সমান হউক মানুষের মন, সমান অভিপ্রায়, মানুষের মত, মান্বষের পথ, এক হ’ক পুনরায় ; 為b"
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/৪০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।