পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শৈবলিনী । ՏԳ এবং শৈবলিনী যখন জলমগ্ন হইয়া মরিতে যান, তখন আমরা এই প্ৰণয়ের প্রথম প্ৰাবল্য দেখিয়াছিলাম । তখন তাহাদিগের হৃদয়ে প্ৰণয়া বেগ অত্যন্ত প্ৰবল । সেই প্ৰণয় তখন তরুণ-কালের রিপুর ন্যায় কাৰ্য্য করিতেছিল । ক্ৰমে এই প্রোমের প্রগাঢ় তা জন্মিল । প্রেমের প্রগাঢ়তার সাহিত স্নেহ আসিয়া যোগ দিল । প্ৰেম পুরাতন হইলেই স্নেহ আসিয়া তাহার সহিত যোগ C不可 1 さ下河t ?teーTて不 *で万マ和びーR マー マ5て歪 1 Tfすst奪 সহিত সহানুভূতি এবং আসঙ্গলিপস অজ্ঞাতসারে উদয় হয়। প্ৰণয়, মায়া, সহানুভূতি এরং আসঙ্গলিপসা, সকলই শৈবলিনীকে প্ৰতাপের সহিত সুদৃঢ়বন্ধনে আবদ্ধ করিয়াছিল । শৈবলিনী একদণ্ড প্ৰতাপকে না দেখিলে থাকিতে পারিতেন না ; প্ৰতাপকে দেখিলে ও শৈবলিনীর সুখোদয় হইত। ইহারা যখন এইরূপ প্ৰেমে পরস্পর আবদ্ধ, তখন চন্দ্ৰশেখরের সহিত শৈবলিনীর বিবাহ হইল। এ বিবাহ শরীরের বিবাহ মাত্ৰ, হৃদয়ের মিলন নছে । তৰুণ কালের তরুণ প্ৰণয়ের সময় যখন প্ৰতাপ এবং শৈবলিনী জানিয়াছিলেন, তাহাদিগের বিবাহ হইবার যো নাই, তখন সেই নৈরাশ্যে তাহারা জলমগ্ন হইতে গিয়াছিলেন । তরুণ প্ৰণয়ের সম্মুখে বাধা পড়িলে প্ৰণয় কিরূপ কাৰ্য্য করে, তাহা এই স্থলে প্ৰতীীত হইয়াছিল । সেই প্ৰণয়ের গাম্ভীৰ্য্য জন্মিলে—সেই প্ৰণয়ের সহিত জেহ, সহানুভূতি এবং আসঙ্গলিপসার প্রাবল্য জন্মিলে