পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ሕsb” কাব্য-সুন্দরী । তাহা বাধা পাইয়া কিরূপ কাৰ্য্য করে, চন্দ্ৰশেখরের সহিত বিবাহ হইলে আমরা তাহাই দেখিতে পাই । চন্দ্ৰশেখরের নিকট শৈবলিনী দায়ে কুমুড়া কাটতেন। একি BDDLY BBBDSBDDDBB DBDBDYLDBDD BBDS DDD SB uBBD দোষ ? না তাহাদিগের সেরূপ বিবাহের দোষ ? চন্দ্ৰশেখর ভালবাসায়, শৈবলিনীর শৈথিল্য আপনার দোষে আরোপ করিতেন । প্ৰতাপ যদি নিকটে না থাকিতেন, শৈবলিনী বোধ হয় তাহা হইলে বহুদিন পরে চন্দ্ৰশেখরের সহিত মিলিয়া যাইতেন । কিন্তু তাহা ঘটিল। না । প্ৰতাপ নিকটে থাকিয়া শৈবলিনীর প্রণয়-আবেগ উদ্দীপ্ত রাখিয়াছিলেন । প্ৰতাপ দেখিলেন, শৈবলিনীর নিকটে তাহার অন্তদাহ দ্বি গুণিত হইতেছে। যে শৈবলিনী চিরকাল নয়নের আনন্দ দায়িনী ছিলেন, এখন চন্দ্ৰশেখরের সহিত তাহার বিবাহ হওয়াতে, তিনি অক্ষিশূল হইয়া পড়িলেন। এখন তাহার নিকট হইতে দূরে যাওয়াই ভাল। প্ৰতাপ এই স্থির করিয়া দূরে গেলেন। শৈবলিনী নয়ন-তার হারা হইলেন । বিচ্ছেদের প্রথম আবেগ অত্যন্ত ভয়ানক । শৈবলিনী অনুক্ষণ পস্থা দেখিতে লাগিলেন। কিরূপে প্ৰতাপকে পুনরায় দেখিতে পাইবেন । এমত সময় ফষ্টর আসিয়া জুটিল। শুনিলেন। ফষ্টারের কুঠি হইতে প্ৰতাপকে দেখা যায় । স্ত্রীসুলভ অজ্ঞানতাবশতঃ তিনি ফাষ্টরকে ধরা দিলেন । শৈবলিনী যখন চন্দ্ৰশেখরের বাটীতে ছিলেন, তখন